বাংলা ভাষার শব্দভান্ডার সকল প্রকার পরীক্ষার্থীদের জন্য।
অর্থবোধক ধ্বনি বা ধ্বনি সমষ্টিকে বলা হয় শব্দঃ
- ভাষার মূল উপাদান → ধ্বনি
- ভাষার মূল উপকরণ → বাক্য
- বাক্যের মৌলিক উপাদান→শব্দ
- বাক্যের ক্ষুদ্রতম একক→শব্দ
শব্দের শ্রেণী: বাংলা ভাষার শব্দভান্ডার
১। গঠনমূলক শ্রেণী বিভাগ:
- (ক) মৌলিক
- (খ) সাধিত
২। অর্থমূলক শ্রেণী বিভাগ:
- (ক) যৌগিক
- (খ) রূঢ়ি
- (গ) যোগরূঢ়
৩। উৎসমূলক শ্রেণী বিভাগ:
- (ক) তৎসম
- (খ) অর্ধ-তৎসম
- (গ) তদ্ভব
- (ঘ) দেশি
- (ঙ) বিদেশী
১। গঠনমূলক শ্রেণী বিভাগ:
(ক) মৌলিক শব্দ: যে সব শব্দ বিশ্লেষণ করা যায় না বা ভেঙ্গে আলাদা করা যায় না, সেগুলোকে মৌলিক শব্দ বলে। মৌলিক শব্দগুলোই হচ্ছে ভাষার মূল উপকরণ। যেমন: গোলাপ, নাক, লাল, তিন, মা, পা।
(খ) সাধিত শব্দ: যে শব্দকে বিশ্লেষণ করা হলে আলাদা অর্থবোধক শব্দ পাওয়া যায়, সে গুলোকে সাধিত শব্দ বলে। যেমন: চাঁদমূখ (চাঁদের মত মুখ), নীলাকাশ (নীল যে আকাশ), ডুবুরি (ডুব+উরি), চলন্ত (চল্+অন্ত), প্রশাসন (প্র+শাসন), গরমিল (গর+মিল)
২। অর্থমূলক শ্রেণীবিভাগ: অর্থগত ভাবে শব্দসমূহ চার ভাগে বিভক্ত। যথাঃ
(ক) যৌগিক শব্দ: যে সকল শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ একই রকম, সেগুলোকে যৌগিক শব্দ বলে। যেমন: গায়ক= গৈ+নক (অক) অর্থ: গান করে যে। কর্তব্য= কৃ+তব্য অর্থ:যা করা উচিত বাবুয়ানা= বাবু+আনা- অর্থ: বাবুর ভাব।
মনে রেখ ছন্দে ছন্দেঃ
যৌগিক শব্দঃ গুণবাণ পাঠক গায়কের মধুর কর্তব্যের বাবুয়ানা ভাব দেখে দৌহিত্র মেয়েলি সেজে পাগলামি করে চিকামারা গেছে।অন্যদিকে সুখন্দ নয়ন নায়ক হলে শয়নে মিতালির ভারাডে খুনি হবে।
(খ) রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ: যে শব্দ প্রত্যয় বা উপসর্গযোগে মূল শব্দের অর্থের অনুগামী না হয়ে অন্য কোনো বিশিষ্ট অর্থ জ্ঞাপন করে, তাকে রূঢ় বা রূঢ়ি শব্দ বলে। যেমন: হস্তী=হস্ত+ইন, অর্থ-হস্ত আছে; কিন্তু হস্তী বলতে একটি পশুকে বোঝায়। বাঁশি=বাঁশ দিয়ে তৈরি যে কোনো বস্তু নয়, শব্দটি সুরের বিশেষ বাদ্যযন্ত্র,
মনে রেখ ছন্দে ছন্দে: কদর্য রাখাল শুশ্র“ষা থ হয়ে ফলাহার মন্দিরে গবেষণা করে। প্রবীন হস্তী জ্যাঠামি কারচুপি করে হরিণ সেজে তৈল যুক্ত সন্দেশ খেয়ে কুশল ঝিল বৎস পাঞ্জাবি পরে বাঁশি বাজাবে।
গ) যোগরূঢ় শব্দ: সমাস নিষ্পন্ন যে সকল শব্দ সম্পূর্ণ ভাবে সমস্যমান পদসমূহের অনুগামী না হয়ে কোনো বিশিষ্ট অর্থ গ্রহণ করে, তাদের যোগরূঢ় শব্দ বলে। যেমন: রাজপুত=রাজার পুত্র অর্থ পরিত্যাগ করে যোগরূঢ় শব্দ হিসেবে অর্থ হয়েছে জাতি বিশেষ। মহাযাত্রা- মহাসমারোহে যাত্রা অর্থ পরিত্যাগ করে যোগরূঢ় শব্দ রুপে অর্থ ‘মৃত্যু
মনে রেখ ছন্দে ছন্দে: পঙ্কজ, সুহৃদ ও জলধি রাজপুত্রের মহাযাত্রা দেখে আদিত্য তুরঙ্গমে চড়ে জলদ দশানন পাড় হয়ে পরিবারে এসে গোফখেজুর বহুব্রীহির ন্যায় অসুখে পড়ে।
(ঘ) নবসৃষ্ট শব্দ বা পরিশব্দ: পারিভাষিক শব্দ সমূহই হচ্ছে নবসৃষ্ট বা পরিশব্দ। যেমন: File নথি, Periodical সাময়িকী oxygen অম্লজান, hydrogen উদযান।
বি:দ্র: উপরের দাগ দেয়া শব্দ গুলো যথাক্রমে যৌগিক, রূঢ়ি, যোগরূঢ় শব্দ
৩। উৎসমূলক শ্রেণী বিভাগ: উৎস অনুসারে শব্দ পাঁচ প্রকার: যথা:
(ক) তৎসম শব্দ: যে সব শব্দ সংস্কৃত ভাষা থেকে সোজাসুজি বাংলায় এসেছে এবং যাদের রূপ অপরিবর্তিত রয়েছে সে সব শব্দকে বলা হয তৎসম শব্দ। তৎসম একটি পারিভাষিক শব্দ। এর অর্থ [তৎ(তার) সম (সমান)।
যেমন: স্বামী, ক্ষমা খাদ্য, চরণ, তৃণ, ভাষা, বৈষ্ণব, ষণ্ড, গৃহ, গহিনী, কৃষি, ঋষি, নৃত্য, পাত্র, চন্দন, দান, ফল, বায়ু। শ্রাদ্ধ, পঞ্চম, আঘাত, উদর, আলেবু, রৌদ্র, রাত্রি, রত্ম, গর্দভ, চর্মকার, স্বর্ণ, সত্য, কৃষ্ণ, চক্ষু, হংস, তারকা, ছাত্র, যন্ত্র, লৌহ, চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভবন, ধর্ম, পুত্র, মনুষ্য, অঞ্চল, অদ্য, আমুল, ক্ষতি, কুন্তল, জল, নদী, পর্বত, আকাশ, মাতা, কবি, জীবন, দান, বায়ু, সাগর, কুৎসিত, উত্তর,ক্ষুধা, ব্যাকরণ, নিমন্ত্রণ, অন্ন, পদ্ম, রাজা, পন্ডিত, গগণ,অগ্রহায়ণ,জ্যোৎস্না ইত্যাদি।
(খ) তদ্ভব শব্দ: যে সব শব্দের মূল সংস্কৃত ভাষায় পাওয়া যায়, কিন্তু ভাষার স্বাভাবিক বিবর্তন ধারায় প্রাকৃতের মাধ্যমে পরিবর্তিত হযে আধুনিক বাংলা ভাষায় স্থান করে নিয়েছে সে সব শব্দকে বলা হয় তদ্ভব শব্দ। তদ্ভব একটি পারিভাষিক শব্দ। এর অর্থ ‘তৎ’ (তার) থেকে ‘ভব’ (উৎপন্ন)।
যেমন: চোখ, দেওর, দই, মাছ, ভুল, ঘা, বাড়ি,হাত, পা, চামার, চাঁদ,মা, আলনা, চিড়া, ছাতা, রাখাল, শিউলি, মড়ক, বিয়ে, রোদ্দুর, আফিম, বোতল, বাঁদর, ঘি ইত্যাদি।
(গ) অর্ধতৎতম শব্দ: বাংলা ভাষায় কিছু সংস্কৃত শব্দ কিঞ্চিৎ পরিবর্তিত আকারে ব্যবহৃত হয়। এগুলোকে বলে অর্ধ-তৎসম শব্দ।
যেমন: ছেরাদ্দ,রাত্তি, নেমতন্ন, গেরাম, চন্দর, পাওর, পুরুত, মোচ্ছর, মিত্তির, সুরুজ, রতন, গাধা, সোনা, সত্যি,চোখ, হাঁস তারা, ছাতা, যতন, খিদে, লোহা,জ্যোছনা, গিন্নী, বোষ্টম, কুচ্ছিত, কেষ্ট, মিষ্টি, তেষ্টা, নেমতন্ত্র, খিদে পিরিতি ইত্যাদি।
(ঘ) দেশী শব্দ: বাংলাদেশের আদিম অধিবাসীদের (যেমন: কোল, মুন্ডা, দ্রাবিড়, অস্ট্রিক, প্রভৃতি) ভাষা ও সংস্কৃতির কিছু কিছু উপাদান বাংলায় রক্ষিত হয়েছে। এসব শব্দকে দেশী শব্দ নামে অভিহিত করা হয়।
যেমন: ঢাল, ঝাঁটা ডিঙা, ডিঙি, ঢেউ, ডাহা, চুলা, ডাঙ্গা, পোকা, কামড়, জলপাই, জারুল, নারিকেল, ধুন্দল, বাতাসা, ঢ্যাঁড়শ, লাউ, মুড়ি, টেংরা, চেলা, পোনা, বাটা, খড়, লাঠি, কয়লা, খুকি,ডিঙ্গি, পেট, তুলা, টোপর, ডাব, ধুতি, মই, কুলা, ঢেঁকি, কুড়ি, কালো, বাদুড়, চুলা, চিংড়ি, চাউল, ঝিঙ্গা, ঢিল,ঢোল,নারিকেল,রুই,কাতলা,বুয়া,কাবাব,কপিল,ঝোল,আড়,ওত,উল্টা,খড়,খেয়া,খাড়া,খোঁটা,গঞ্জ,পাঠা,চোঙ্গা,ডাগর,ঝাড়,ঢোড়া,ভিড়,মোটা,আলু ইত্যাদি।
- বিদেশী শব্দ: রাজনৈতিক ধর্মীয় সংস্কৃতিগত ও বাণিজ্যিক কারণে বাংলাদেশে আগত বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষের বহু শব্দ বাংলায় এসে স্থান করে নিয়েছে। এ সব শব্দকে বলা হয় বিদেশী শব্দ। যেমন:
- আরবি শব্দ: ইসলাম ইমান, কোরবানি, কুরআন, গোসল, যাকাত, হাদিস, হারাম, হালাল, আলেম, ইনসান, ঈদ, ওজর, এলেম, কিতাব, খারিজ, গায়েব, দোয়াত, নগদ, বাকি, মহকুমা, মুন্সেফ, মোক্তার, রায়, ওযু, কিয়ামত, তওবা, তসবি, আদালত, উকিল, এজলাস, কানুন, কলম, কেচ্ছা, দলিল, মর্সিয়া, তুফান ইত্যাদি।
- ফারসি শব্দ: খোদা দোযখ, নামায, ফেরেশতা, বেহেশত রোযা, জবানবন্দি, তোশক, দরবার দস্তখত, দৌলত, নালিশ বাদশাহ, মেথর, রসদ আমদানি, জানোয়ার, জিন্দা, নমুনা, বদমাস, রফতানি, হাঙ্গামা,গুনাহ, পয়গম্বর, রোযা, কাগজ, কারখানা, চশমা, তারিখ, দোকান, বেগম, বান্দা, দফতর ইত্যাদি।
- ইংরেজি শব্দ: ইউনিয়ন, টিন, নভেল, পাউডার, ফুটবল, মাস্টার আফিম, অফিস, বাক্স, হাসপাতাল, বোতল, পেন্সিল,নোট,বিল,লাইব্রেরি, টুল,টেবিল,রেল ইত্যাদি।
- পর্তুগীজ শব্দ: পাউরুটি, ইংরেজি,তোয়ালা, নিলাম, মার্কা, ক্রশ, পরাত, নোনা, যিশু, বেহালা পাচার, পেয়ারা, মিস্ত্রি, ফিতা, সেমিজ, কামিজ, বোমা, আয়া, আচার, পিস্তল, মাস্তুল, মাইরি, কপি, জালা, বর্গা, গরাদ, ফিরিঙ্গি, কাতান, পিপা, ফর্মা, ফালতো, বাসন, টোকা, সালসা, মোম্বেটে,আনারস, আলপিন, আলমারি ,গীর্জা, গুদাম, চাবি, পাদ্রি, বালতি, ইস্পাত, কেদারা, গামলা, পেঁপে পেরেক, বোতাম, সাবান, আলকাতরা, তামাক, আতা, ইস্তিরি, কামরা, কেরানী, কপি, জানালা,জালা, টুপি, বারান্দা,ইত্যাদি।
- তুর্কি শব্দ: বন্দুক, আলখালা, উজবক, কোর্তা, ক্রোক, খাঁ, তোপ, বোচকা, মুচলেকা, কোর্মা, তুরুক বাইজি, তকমা, খাতুন, বিবি, ঠাকুর, উর্দি, উর্দু, খোকা, কুলি, পাঁচ, দাদা, মোগল,চাকর, কাবু, কুলি, বারুদ, চাকু, দারোগা কাঁচি, কুর্নিশ, বাবা, বাবুর্চি, লাশ, সুলতান, তালাশ, বাহাদুর, সওগাত, ইত্যাদি।
- হিন্দি শব্দ: আগড়ম-বাগড়ম, আচ্ছা, কাছারি, কাহিনি, কুত্তা, খাম, খুজলি, খেলনা, গদি, ঘাবড়ানো, ঘুষাঘুষি, চাঁদোয়া, চাচা, চাটনি, চাটা, চাটাই, চানা, চাপাতি, চিড়িয়া, চোট্টা, ছাতি, ছালুন, জায়গা, জিলাপি, ঝান্ডা, ঝামেলা, টপ্পা, ঠিকানা, ঠক্কর, ডালপুরি, ঢিলা, তার, দাদা, দাদি, দুলা, ধোলাই,ফুফা, ফুফি, বড়াই, বেটা, ভরসা, সুজি, ওয়ালা, ছিনতাই, ডেরা, টহল, ডেমরা, ইস্তক, মুসলমান,পানি, ভাই, বোন, রুটি, জঙ্গল,ইত্যাদি।
- ফরাসি শব্দ: আতাত, ফরাসি দিনেমার, চরনে সাঁস কার্তুজ, কুপন, রেস্তোরা, ক্যাফে, ওলন্দাজ, বুর্জোয়া, ডিপো, ইংরেজ, গ্যারাজে, তোয়ালে ইত্যাদি।
- ওলন্দাজ শব্দঃ ইস্কান, টেককা, রুইতন, হরতন, পন, তুরুপ, ইস্কাপন, ইত্যাদি।
- গুজরাটি শব্দঃ খদ্দর, হরতাল ইত্যাদি।
- পাঞ্জাবি শব্দঃ চাহিদা, শিখ,তারকা, পাঞ্জাবি, ইত্যাদি।
- চিনা শব্দঃ চা, চিনি, লিচু, লুচি সম্পা ইত্যাদি।
- মায়ানমার শব্দঃ ফুঙ্গি, লুঙ্গি, ইত্যাদি।
- জাপানি শব্দঃ রিক্সা, হারিকিরি, প্যাগোডা, সাম্পান,লিচু, হাসনা হেনা ক্যারাটে, ইত্যাদি ।
- গ্রীক শব্দঃ দাম, সুরং, কেন্দ্র, ইউনানি ইত্যাদি।
- পেরু শব্দঃ কুইনাইন
- দঃ আফ্রিকা শব্দঃ জেব্রা
- অস্ট্রেলিয়া শব্দঃ বুমেরাং, ক্যাঙ্গারু ইত্যাদি।
- ইতালিয়ান শব্দঃ সনেট, ফ্যাসিষ্ট, মাফিয়া, ম্যাজেন্টা ইত্যাদি।
- জার্মান শব্দঃ নাৎসি
- মেক্সিকান শব্দঃ চকলেট
- তামিল শব্দঃ চুরুট, ভিটা ইত্যাদি।
- স্পেনিশ শব্দঃ তামাক
- মারাটি শব্দঃ বরগি
- তেলেগু শব্দঃ প্যান্ডেল
- সিংহলি শব্দঃ সিডর
- দ্রাবিড়ীয় শব্দ: আলতো, ঝোল
- মিশ্র শব্দঃ রাজা-বাদশা (তৎসম+ফারসি), হাট-বাজার (বাংলা+ফারসি), খ্রিস্ট্রাব্দ (ইংরেজি+তৎসম) পকেটমার (ইংরেজি+বাংলা), চৌ-হদ্দি (ফারসি+আরবি) শাক-সবজি (তৎসম+ফারসি) শ্রমিক-মালিক (তৎসম+আরবি) মাষ্টার মশাই (ইংরেজি+তদ্ভব), আইনজীবী (আরবি+তৎসম) হেড মৌলভী (ইংরেজি+ফারসি), ডাক্তার খানা (ইংরেজী+ফারসি) হেড পন্ডিত (ইংরেজি+তৎসম)
বিপরীত শব্দ: অতীব গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিপরীত শব্দঃ বাংলা ভাষার শব্দভান্ডার।
প্রদত্ত শব্দ ↔ বিপরীত শব্দ
- অপ্রতিভ সপ্রতিভ
- শবল একবর্ণা
- অনুগ্রহ নিগ্রহ
- ঈষা প্রীতি
- অনুলোম প্রতিলোম
- উম্মীলন নিমীলন
- অমৃত গরল
- উপরোধ অনুরোধ
- অনুরক্ত বিরক্ত
- উগ্র, করাল সৌম্য
- অণু বৃহৎ
- উৎকৃষ্ট অপকৃষ্ট
- উত্তমর্ণ অধমর্ণ
- উপসর্গ অনুসর্গ
- অনির্বাণ নির্বাণ
- উদ্ধত বিনীত
- অসীম সসীম
- উদার সংকীর্ণ
- প্রাচীন অর্বাচীন
- অলীক সত্য
- ঋজু বক্র
- আকুঞ্চন প্রসারণ
- ঊষা সন্ধ্যা
- আবাহন বিসর্জন
- আবির্ভাব তিরোভাব/তিরোধান
- ঐহিক পারত্রিক
- আরোহণ অবতরণ
- ঐশ্বর্য দারিদ্র্য
- আবদ্ধ মুক্ত
- ঔদ্ধত্য বিনয়
- আগ্রহ উপেক্ষা
- ঔদার্য কার্পণ্য
- আদিষ্ট নিষিদ্ধ
- কৃপণ দোন্য
- ইহ পরত্র
- কোমল কর্কশ
- ঈদৃশ তাদৃশ
- কৃষ্ণ শুভ্র
- জাগ্রত সুপ্ত
- ক্ষয়িষ্ণু বর্ধিষ্ণু
- ঝানু অপটু
- চঞ্চল অবিচল
- টেংগা খাটো
- খাতক মহাজন
- গম্ভীর্য চাপল্য
- তীব্র লঘু
- গুপ্ত ব্যাপ্ত, প্রকাশিত
- দুরন্ত শান্ত
- গৌরব লাঘব
- দরদি নির্মম
- গৃহী সন্ন্যাসী
- দুর্বার নির্বার
- গ্রহীতা দাতা
- চোর, তস্কর সাধু
- দ্যুলোক ভূলোক
- চক্ষুষ্মান অন্ধ
- ধনী নির্ধন
- স্থাবর জঙ্গম
- নিত্য নৈমিত্তিক
- জরা যৌবন
- নিরাকার সাকার
- নির্লজ্জ সলজ্জ
- প্রফুল স্লান
- শুক্ল কৃষ্ণ
- প্রবৃত্তি নিবৃত্তি
- স্থতন্ত্র পরতন্ত্র
- প্রসন্ন বিষন্ন
- প্রাচ্য প্রতীচ্য
- সদাচার কদাচার
- স্বকীয় পরকীয়
- সমষ্টি ব্যষ্টি
- প্রশস্ত সংকীর্ণ
- সুশ্রীল দুঃশীল
- বন্ধুর মসৃণ
- সমক্ষ পরোক্ষ
- বৈরাগ্য আসক্তি
- হরদম কদাচিৎ
- বর্ধমান ক্ষীয়মাণ
- হৃদ্যতা কপটতা
- ভূত ভবিষ্যৎ
- অশন অনশন
- ভোঁতা তী²
- ঈশান নৈর্ঋত
- মৌন মুখর
- একান্ন পৃথগন্ন
- যতি সংযতি
- চিরায়ত সাময়িক
- যোজক প্রণালি
- কঞ্জুস দরাজদিল
- রোষ প্রসাদ
- প্রজ্বলন নির্বাপণ
- রম্য কুৎসিত
- মহাজন খাতক
- লয় সৃষ্টি
- সদর্থক নঞর্থক
- সরস নীরস
- ক্ষিপ্র মন্থর
- দিবাকর নিশাকর
- নৈঃশব্দ সশব্দ
- প্রাংশু বামন
- মরমি নিষ্ঠুর
- সজ্জন দুর্জন
- বিজিত বিজেতা
- সবাক নির্বাক
- সম্পদ অভাব
- সম্পদ আপদ
- লিপ্ত নির্লিপ্ত
- অনশন অশন
- অজ্ঞাত বিদিত
- বাংলা ভাষার শব্দভান্ডার পেজটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
- বাংলা ভাষার শব্দভান্ডার এর MCQ পেতে এখানে ক্লিক করুন।