বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
পাঠ-পরিচিতি:
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উনিশ শতকীয় বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক হিসেবে পরিচিত। “বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন রচনাটি প্রথম প্রকাশিত হয় প্রচার’ পত্রিকায়, ১৮৮৫ সালে; পরে এটি তার ‘বিবিধ প্রবন্ধ’ নামক গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়। সাধু রীতিতে লেখা এই প্রবন্ধটি আকারে ছােট হলেও চিন্তার মৌলিকত্বে অসাধারণ। বক্তব্যের তাৎপর্য বিচার করলে প্রবন্ধটির রয়েছে সর্বকালীন বৈশ্বিক আবেদন। নতুন লেখকদের প্রতি তিনি যে পরামর্শ এখানে উপস্থাপন করেছেন তার প্রতিটি বক্তব্যই পালনযোগ্য। খ্যাতি বা অর্থের উদ্দেশ্যে লেখা নয়; লিখতে হবে মানুষের কল্যাণ সাধন কিংবা সৌন্দর্য সৃষ্টির অভিপ্রায়ে। বঙ্কিমচন্দ্রের মতে, অসত্য, নীতি-নৈতিকতা বিরোধী কিংবা পরনিন্দার উদ্দেশ্য প্রণোদিত বা স্বার্থতাড়িত লেখা পরিহার করা বাঞ্ছনীয়। তিনি বলতে চান, নতুন লেখকরা কিছু লিখে তাৎক্ষণিকভাবে না ছাপিয়ে কিছুদিন অপেক্ষা করে পুনরায় পাঠ করলে লেখাটি সমৃদ্ধ হয়ে উঠবে। যার যে বিষয়ে অধিকার নেই সে বিষয়ে লেখার চেষ্টা করা যেমন অনুচিত তেমনি লেখায় বিদ্যা জাহির করার প্রবণতাকেও তিনি নিন্দনীয় বলে মনে করেছেন। অনুকরণবৃত্তিকেও দূষণীয় বলেছেন। অনাবশ্যকভাবে লেখার সৌষ্ঠব বৃদ্ধি বা পরিহাস করার চেষ্টাও তার কাছে কাম্য নয়। সারল্যকেই তিনি সকল অলংকারের মধ্যে শ্রেষ্ঠ অলংকার বলে মনে করেছেন। সর্বোপরি বস্তুনিষ্ঠার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। এভাবে এই ছোট লেখাটিতে তিনি লেখকের আদর্শ কী হওয়া উচিত তা অত্যাবশ্যকীয় শব্দ প্রয়োগে উপস্থাপন করেছেন। নবীন লেখকরা বঙ্কিমচন্দ্রের পরামর্শ মান্য করলে লেখক ও পাঠক সমাজ। নিশ্চিতভাবে উপকৃত হবেন; আমাদের মননশীল ও সৃজনশীল জগৎ সমৃদ্ধ থেকে সমৃদ্ধতর হবে।
কবি পরিচিতি:
- নাম → বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- জন্ম → ১৮৩৮ সালের ২৬ জুন।
- জন্ম স্থান → পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলায়, কাঠাঁলপাড়া গ্রামে।
- মৃত্যু → ১৮৯৪ সালের ৮ এপ্রিল।
- পিতা → যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- শিক্ষা → কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম স্নাতকত্তর।
- পেশা → ম্যাজিস্ট্রেট
- প্রথম উপন্যাস → Rajmohon’s Wife
- ছদ্মনাম → কমলাকান্ত
- প্রথমকাব্য গ্রন্থ → ললিতা তথা মানস
- জনক → সার্থক বাংলা উপন্যাসের
- উপাধি → সাহিত্য সম্রাট
- প্রবন্ধ → কৃষ্ণচরিত্র (১৮৮৬), লোকরহস্য (১৮৭৪), কমলাকান্তের দপ্তর (১৮৭৫), সাম্য (১৮৭৯), বিজ্ঞান রহস্য (১৮৭৫), বিবিধ প্রবন্ধ ১৮৯২।
- উপন্যাস → রাজসিংহ (১৮৮২, ঐতিহাসিক), সীতারাম (সর্বশেষ), কপালকুন্ডলা (১৮৬৬ রোমান্টিক), আনন্দমঠ ১৮৮২, কৃষ্ণকান্তের উইল (১৮৭৮), চন্দ্রশেখর (১৮৭৫), ইন্দিরা (১৮৭৩), মৃণালিনী (১৮৬৯, তিহাসিক), বিষবৃক্ষ (১৮৭৩), দেবী চৌধুরাণী (১৮৮৪), রজনী (১৮৭৭), দুর্গেশনন্দিনী- ১৮৬৫ প্রথম সার্থক উপন্যাস।
- কাব্যগ্রন্থঃ ললিতা তথা মানস (১৮৫৬, প্রথম কাব্যগ্রন্থ)
- পত্রিকাঃ বঙ্গদর্শন (১৮৭২)
উৎস পরিচিতি :
বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন রচনাটি প্রথা প্রকাশিত হয় প্রচার’ পত্রিকায় ১৮৮৫ সালে; পরে এটি তা বিবিধ প্রবন্ধ নামক গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়।
শব্দার্থ ও টীকা:
- প্রবল – খুব বা বেশি।
- রুচি – পছন্দ, অনুরাগ, মার্জিত আচার-আচরণ।
- বিকৃত – অস্বাভাবিক, বিকট, বীভৎস।
- অনিষ্টকর – ক্ষতিকর।
- মনুষ্য – মানুষ।
- মঙ্গল – কল্যাণ।
- সৃষ্টি – তৈরি, সৃজন।
- পরপীড়ন – অন্যকে অত্যাচার বা পীড়ন।
- হিতকর – কল্যাণকর, উপকারী।
- সংশোধন – বিশুদ্ধকরণ, ত্রুটিমুক্তকরণ।
- দোষ – ত্রুটি।
- উল্কর্ষ – উন্নতি।
- কার্যে – কাজে ।
- ব্রতী – ব্রত বা প্রতিজ্ঞা গ্রহণ করেছে এমন।
- অবনতিকর – যাতে অবনতি হয় এমন।
- হস্তক্ষেপ – হাত দেওয়া, নিয়ন্ত্রণ করা।
- অকর্তব্য – কর্তব্যবহির্ভূত, করা উচিত নয় এমন ।
- বিদ্যা – অধ্যয়নজনিত জ্ঞান।
- অতিশয় – অত্যন্ত।
- পরিপাট্য – সুবিন্যস্ত।
- হানিজনক – ক্ষতিকর।
- কদাচ – কখনো।
- উদ্ধৃত – আহরণকৃত, উত্থাপিত, উত্তোলিত।
- শ্রেষ্ঠ – উৎকৃষ্ট, উত্তম।
- পাঠক – পাঠ করে যে, অধ্যয়নকারী।
- অনুকরণ – নকল।
- অনুকৃত – অনুকরণ করা হয়েছে এমন।
- প্রযুক্ত – নিযুক্ত, প্রয়ােগ করা হয়েছে এমন।
- রক্ষিত – রাখা হয়েছে এমন, আমানতকৃত।
- উন্নতি – উৎকর্ষ।
বানান সতর্কতা:
যশ, রঞ্জন, বিকৃত, অনিষ্টকর, সৃষ্টি, যাত্রাওয়ালা, গণ্য, পরনিন্দা, পরপীড়ন, স্বার্থসাধন, পরিহার্য, সংশােধন, দোষ, উৎকর্ষ, কার্যে, ব্রতী, রক্ষা, হস্তক্ষেপ, অকর্তব্য, অতিশয়, । বিরক্তিকর, পরিপাট্য, সংস্কৃত, কোটেশন, অলঙ্কার, ব্যঙ্গ, ভান্ডার, শ্রেষ্ঠ, অনুকরণ, প্রযুক্ত।
চৌম্বক তথ্য:
- বাংলা ভাষায় প্রথম শিল্পসম্মত উপন্যাস ‘দুর্গেশনন্দিনী রচনা করেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অন্যতম কীর্তি বঙ্গদর্শন’ (১৮৭২) পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশ।
- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচিত গ্রন্থ সংখ্যা ৩৪টি।
- বাংলা সাহিত্যে অসামান্য অবদানের জন্য তিনি ‘সাহিত্যসম্রাট’ উপাধিতে ভূষিত হন।
- বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনাটি। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ‘বঙ্কিম রচনাবলী (প্রথম। খন্ড)’ থেকে সংকলিত।
- বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন’ রচনায় লেখক বাংলা সাহিত্যের উন্নতির জন্য নতুন লেখকদের প্রতি কিছু। নিবেদন জানিয়েছেন। ‘
- লেখক যশের জন্য লিখতে নিষেধ করেছেন। কারণ তাতে লেখা ভালাে হয় না।
- অর্থ উপার্জনের উদ্দেশ্যে লিখলে লােকরঞ্জন-প্রবৃত্তি প্রবল হয়ে ওঠে।
- তিনি মনে করেন লিখতে হবে দেশ ও মানবজাতির মঙ্গলের জন্য।
- বঙ্কিমচন্দ্রের মতে সৌন্দর্য সৃষ্টি করতে পারলে লেখা অবশ্যই উচিত।
- যারা ব্যক্তিস্বার্থ বা নিজ স্বার্থ সিদ্ধির জন্য সাহিত্য রচনা করে তাদের নীচ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে।
- যা অসত্য, অধর্ম, পরপীড়াদায়ক তা লেখা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- লিখেই তা হঠাৎ ছাপানো উচিত নয়। কিছুদিন রেখে দিয়ে পুনরায় সংশোধন করলে লেখার উল্কর্ষতা বৃদ্ধি পায়।
- সাহিত্যের মধ্যে বিদ্যা বা বুদ্ধি প্রকাশের চেষ্টা করলে সেই সাহিত্য পাঠকের কাছে বিরক্তির কারণ হবে।
- অন্যান্য ভাষার কোটেশন সাহিত্যে যত কম দেওয়া যায়। ততই ভালো।
- জোর করে অলঙ্কার প্রয়োগ করা অনুচিত। এতে রচনা সৌন্দর্যের বদলে আরও কদর্য হয়ে উঠবে।
- সাহিত্যের ভাষা হওয়া উচিত সহজ-সরল ।
- যা প্রমাণ দেওয়া যাবে না তা না লেখাই উত্তম।
প্রশ্নোত্তর:
- প্রশ্ন ১। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?
- উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনার কাঁঠালপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
- প্রশ্ন ২। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কত সালে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন ?
- উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৫৮ সালে বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন
- প্রশ্ন ৩। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোন পেশায় ছিলেন ?
- উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় পেশাগত জীবনে ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন।
- প্রশ্ন ৪। লোকরহস্য ও কৃষ্ণচরিত্র বঙ্কিমচন্দ্রের কোন ধরনের?
- উত্তর : লোকরহস্য ও কৃষ্ণচরিত্র বঙ্কিমচন্দ্রের গদ্যগ্রন্থ।
- প্রশ্ন ৫। বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য বঙ্কিমচন্দ্র কোন উপাধিতে ভূষিত হন ?
- উত্তর : বাংলা সাহিত্যে অবদানের জন্য বঙ্কিমচন্দ্রকে ‘ সাহিত্যসম্রাট ‘উপাধিতে ভূষিত হন ।
- প্রশ্ন ৬। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কত সালে মৃত্যুবরণ করেন ?
- উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৯৪ সালে মৃত্যুবরণ করেন
- প্রশ্ন ৭। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোথায় মৃত্যুবরণ করেন ?
- উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন ।
- প্রশ্ন ৮। ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন ‘ প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থের অন্তর্গত ?
- উত্তর : ‘বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন ‘ প্রবন্ধটি ‘ বিবিধ প্রবন্ধ ’ গ্রন্থের অন্তর্গত ও
- প্রশ্ন ৯। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কিসের জন্য লিখতে নিষেধ করেছেন?
- উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় যশের জন্য লিখতে নিষেধ করেছেন।
- প্রশ্ন ১০। কোন জায়গার অনেক লোক টাকার জন্য লেখে ?
- উত্তর : ইউরোপের অনেক লোক টাকার জন্য লেখে ।
- প্রশ্ন ১১। আমাদের এখনও কোন দিন হয়নি ?
- উত্তর : আমাদের এখনও টাকার জন্য লেখার দিন হয়নি ।
- প্রশ্ন ১২। অর্থের জন্য লিখতে গেলে কী প্রবল হয়ে পড়ে ?
- উত্তর : অর্থের জন্য লিখতে গেলে লোক-রঞ্জন-প্রবৃত্তি প্রবল হয়ে পড়ে।
- প্রশ্ন ১৩। যারা অন্য উদ্দেশ্যে লেখেন , তাদের কিসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ?
- উত্তর : যারা অন্য উদ্দেশ্যে লেখেন , তাদের যাত্রাওয়ালা প্রভৃতি নীচ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে ।
- প্রশ্ন ১৪। সাহিত্যের উদ্দেশ্য কী ?
- উত্তর : সত্য ও ধর্মই সাহিত্যের উদ্দেশ্য ।
- প্রশ্ন ১৫। কোন উদ্দেশ্যে লেখনী ধারণ মহাপাপা?
- উত্তর : মানবকল্যাণ ছাড়া অন্য উদ্দেশ্যে লেখনী ধারণ মহাপাপ ।
- প্রশ্ন ১৬। “যাহা লিখিবেন , তাহা হঠাৎ ছাপাইবেন না। বঙ্কিমচন্দ্র এই কথা কাদের বলেছেন ?
- উত্তর : “যাহা লিখিবেন , তাহা হঠাৎ ছাপাইবেন না । এই কথা নতুন লেখকদের বলেছেন ।
- প্রশ্ন ১৭। প্রাবন্ধিক কাব্য , নাটক , উপন্যাস কত বছর ফেলে রাখার কথা বলেছেন ?
- উত্তর : প্রাবন্ধিক কাব্য , নাটক , উপন্যাস দু – এক বছর ফেলে কদর্য রাখার কথা বলেছেন ।
- প্রশ্ন ১৮। যারা সাময়িক সাহিত্যে ব্রতী , তাদের পক্ষে কোন নিয়মটি রক্ষা করা হয় না ?
- উত্তর : যারা সাময়িক সাহিত্যে ব্রতী , তাদের পক্ষে নতুন লেখা ফেলে রেখে সংশোধন করার নিয়মটি রক্ষা করা হয় না ।
- প্রশ্ন ১৯। যে বিষয়ে যার অধিকার নেই , সেই বিষয়ে তার কোনটি অকর্তব্য ?
- উত্তর : যে বিষয়ে যার অধিকার নেই, সেই বিষয়ে তার হস্তক্ষেপ অকর্তব্য।
- প্রশ্ন ২০। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোনটি প্রকাশের চেষ্টা করতে নিষেধ করেছেন ?
- উত্তর : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বিদ্যা প্রকাশের চেষ্টা করতে নিষেধ করেছেন।
- প্রশ্ন ২১। কোনটি আপনিই প্রকাশ পায় ?
- উত্তর : বিদ্যা আপনিই প্রকাশ পায়।
- প্রশ্ন ২২। বিদ্যা প্রকাশের চেষ্টা কাদের জন্য অতিশয় বিরক্তিকর ?
- উত্তর : বিদ্যা প্রকাশের চেষ্টা পাঠকের জন্য অতিশয় বিরক্তিকর।
- প্রশ্ন ২৩। প্রাবন্ধিক এখনকার প্রবন্ধে কী বেশি দেখতে পান ?
- উত্তর : প্রাবন্ধিক এখনকার প্রবন্যে ইংরেজি , সংস্কৃত , ফরাসি , জার্মান কোটেশন বেশি দেখতে পান ।
- প্রশ্ন ২৪। লেখায় স্থানে স্থানে কিসের প্রয়োজন হয় ?
- উত্তর : লেখায় স্থানে স্থানে অলঙ্কার বা ব্যঙ্গের প্রয়োজন হয় ।
- প্রশ্ন ২৫। লেখকের ভান্ডারে কী থাকলে প্রয়োজন মতো এসে
- উত্তর : লেখকের ভান্ডারে অলঙ্কার বা ব্যঙ্গ থাকলে লেখায় প্রয়োজন মতো এসে পৌঁছাবে ।
- প্রশ্ন ২৬। কিসে অলঙ্কার প্রয়োগের বা রসিকতার চেষ্টার মতো কদর্য আর কিছুই নেই ?
- উত্তর : শূন্য ভান্ডারে অলঙ্কার প্রয়োগের বা রসিকতার চেষ্টার মতো কদর্য আর কিছুই নেই ।
- প্রশ্ন ২৭। প্রাবন্ধিক কোন স্থানটি পুনঃপুন বন্ধুদের পড়ে শোনাতে বলেছেন ?
- উত্তর : প্রাবন্ধিক অলঙ্কার ও ব্যঙ্গ প্রয়োগের স্থানটি পুনঃপুন বন্ধুদের পড়ে শোনাতে বলেছেন ।
- প্রশ্ন ২৮। প্রাবন্ধিক কাকে শ্রেষ্ঠ লেখক বলেছেন ?
- উত্তর : যিনি সোজা কথায় মনের ভাব সহজে পাঠককে বোঝাতে পারেন প্রাবন্ধিকের মতে তিনিই শ্রেষ্ঠ লেখক ।
- প্রশ্ন ২৯। কিসে দোষগুলো অনুকৃত হয় , গুণগুলো হয় না ?
- উত্তর : অনুকরণে দোষগুলো অনুকৃত হয় , গুণগুলো হয় না ।
- প্রশ্ন ৩০। প্রাবন্ধিক কী লিখতে নিষেধ করেছেন ?
- উত্তর : যে কথার প্রমাণ দেওয়া যাবে না , প্রাবন্ধিক তা লিখতে নিষেধ করেছেন ।
- প্রশ্ন ৩১। লেখায় কোনটি যুক্ত করা সবসময় প্রয়োজন হয় না ?
- উত্তর : লেখায় প্রমাণ যুক্ত করা সবসময় প্রযয়োজন হয় না ।
অন্য উদ্দেশ্যে লেখনী ধারণ মহাপাপ।
লেখার উদ্দেশ্য সৌন্দর্য সৃষ্টি বা মানবজাতির কল্যাণ। যা অসত্য বা ধর্মবিরুদ্ধ তা লেখা উচিত নয়। প্রবন্ধে অন্যকে কষ্ট দেয় বা নিজের স্বার্থের জন্য কোনো কিছু লেখা অনুচিত। সত্য ও ধর্মই সাহিত্যের উদ্দেশ্য। অন্য উদ্দেশ্যে সাহিত্য রচনা মহাপাপ ।
সকল অলঙ্কারের শ্রেষ্ঠ অলঙ্কার সরলতা।
সাহিত্যের সবচেয়ে বড় গুণ হলো প্রাঞ্জলতা বা সরলতা। সোজা ও সহজ ভাষায় মনের ভাব পাঠককে বোঝাতে হবে। যে লেখক সহজ ভাষায় পাঠকের কাছে তাঁর সৃষ্টি তুলে ধরতে পারবেন তিনিই শ্রেষ্ঠ লেখক।
অনুকরণে দোষগুলি অনুকৃত হয়, গুণগুলি হয় না।
অনেক লেখক আছেন যারা অন্য লেখক দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তাকে অনুকরণ করে সাহিত্য রচনায় সচেষ্ট হন । কিন্তু এ রকম অনুকরণপ্রিয়তা সাহিত্যের জন্য ক্ষতিকর । লেখক কারও দ্বারা অনুপ্রাণিত হতে পারেন , তবে অনুকরণ করলে বেশিরভাগ সময় দোষগুলিই অনুকৃত হয়
অর্থের উদ্দেশ্যে লিখিতে গেলে , লোক – রঞ্জন – প্রবৃত্তি প্রবল হইয়া পড়ে। “
টাকা বা অর্থ লাভের জন্য সাহিত্য রচনা উচিত নয় । বিদেশে বিশেষ করে ইউরোপে অনেক লোক এখন টাকার জন্য লেখে । তারা টাকাও পায় , লেখাও ভালো হয় । কিন্তু ত আমাদের দেশে এখনও তা প্রচলিত নয় । অর্থের উদ্দেশ্যে লিখতে গেলে পাঠকের রুচি ও পছন্দের দিকটিকে গুরুত্ব দিতে হয় । এতে লোকের মনোরঞ্জন – প্রবৃত্তি প্রবল হয় , যার ফলে রচনা বিকৃত ও অনিষ্টকর হয় পড়ে ।
গুরুত্বপূর্ণ এমসিকিউ:
০১। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
- ক. ১৮৩৮
- খ. ১৮৩৯
- গ. ১৮৪০
- ঘ. ১৮৪১
০২। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?
- ক. ২৪ জুন
- খ. ২৫ জুন
- গ. ২৬ জুন
- ঘ. ২৭ জুন
০৩। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
- ক. বিছানায়
- খ. চারপায়ীর
- গ. আরাম কেদারার
- ঘ. জলচৌকির
০৪। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কোন পত্রিকার সম্পাদনা করতেন?
- ক. বঙ্গদর্শন
- খ. প্রভাতি
- গ. বঙ্গসুদর্শন
- ঘ. সংবাদ প্রভাকর
০৫। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর প্রথম উপন্যাস?
- ক. বিষবৃক্ষ
- খ. আনন্দমঠ
- গ. সীতারাম
- ঘ. দুর্গেশনন্দিনী
০৬। নিচের কোনটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর উপন্যাস?
- ক. চোখের বালি
- খ. বিষবৃক্ষ
- গ. চিহ্ন
- ঘ. জননী
০৭। নিচের কোনটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর গদ্যগ্রন্থ?
- ক. লোকরহস্য
- খ. সীতারাম
- গ. মৃণালিণী
- ঘ. কোনটি নয়
০৮। বঙ্কিমচন্দ্রের পিতার নাম কী?
- ক. যাদবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- খ. হারাধন মুখার্জী
- গ. সব্যসাচী বসু
- ঘ. অমল বসু
০৯। বঙ্কিমচন্দ্রের পিতা পেশায় ছিলেন—
- ক. ডাক্তার
- খ. ডেপুটি কালেক্টর
- গ. লেখক
- ঘ. শিক্ষক
১০। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের কততম গ্রাজুয়েট ছিলেন?
- ক. প্রথম
- খ. দ্বিতীয়
- গ. তৃতীয়
- ঘ. চতুর্থ
১১। বঙ্কিমচন্দ্রের স্ত্রীর নাম কী?
- ক. মোহিনীদেবী
- খ. স্বস্তিকাদেবী
- গ. কমলাদেবী
- ঘ. মালাদেবী
১২। বঙ্কিমচন্দ্রের গ্রন্থসংখ্যা কত?
- ক. ৩২
- খ. ৩৩
- গ. ৩৪
- ঘ. ৩৫
১৩। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কিসের জন্য লিখতে নিষেধ করেছেন?
- ক. যশের জন্য
- খ. বড় হওয়ার জন্য
- গ. বিখ্যাত হওয়ার জন্য
- ঘ. প্রকাশিক হওয়ার জন্য
১৪। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কে কোন উপাধিতে ভূষিত করা হয়?
- ক. সাহিত্যসম্রাট
- খ. বীরবল
- গ. সাহিত্যগুরু
- ঘ. সাহিত্য সূর্য
১৫। যশ কিভাবে আসে?
- ক. লেখা ভালো হলে
- খ. লেখা বড় হলে
- গ. লেখা উন্নত হলে
- ঘ. লেখা কঠিন ভাষার হলে
১৬। ইউরোপে এখনো অনেক লোক কিসের জন্য লেখে?
- ক. যশের জন্য
- খ. টাকার জন্য
- গ. স্বার্থের জন্য
- ঘ. খ্যাতির জন্য
১৭। চব্বিশ পরগনার কোন গ্রামে বঙ্কিমচন্দ্রের জন্ম?
- ক. কাঁঠালপাড়া
- খ. পলাশ ডাঙা
- গ. শান্তিপুর
- ঘ. নৈহাটি
১৮। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে কী বলা হয়?
- ক. বাংলা উপন্যাসের জনক
- খ. সাহিত্যরতœ
- গ. কবিসম্রাট
- ঘ. কথাশিল্পী
১৯। বঙ্কিমচন্দ্র ১২৪৫ সালের কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?
- ক. ১৩ আষাঢ়
- খ. ১২ ভাদ্র
- গ. ১৪ ভাদ্র
- ঘ. ১৬ শ্রাবণ
২০। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কত বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন?
- ক. ৪০
- খ. ৫৬
- গ. ৮০
- ঘ. ৫৭
২১। ‘Rajmohons wife’ কী ধরনের রচনা?
- ক. প্রবন্ধ
- খ. উপন্যাস
- গ. গদ্যগ্রন্থ
- ঘ. ছোটগল্প
২২। আমাদের এখনো কোন দিন হয়নি?
- ক. টাকার জন্য লেখার
- খ. খ্যাতির জন্য লেখার
- গ. বিক্যাত হওয়ার
- ঘ. বড় সাহিত্য রচনার
২৩। রচনা বিকৃত ও অনিষ্টকর হয়ে ওঠে কখন?
- ক. লোক-রঞ্জন-প্রবৃত্তি প্রবল হলে
- খ. অর্থবৃত্তি প্রবল হলে
- গ. কঠিন ভাষায় লেখার চেষ্টা করলে
- ঘ. অশুদ্ধ ভাষায় লেখার চেষ্টা করলে
২৪। নিচের কোনটি সাহিত্যের উদ্দেশ্য
- ক. সথ্য ও ধর্ম
- খ. সত্য ও সাধনা
- গ. সত্য ও বাসনা
- ঘ. সত্য ও বিলাসতিা
২৫। লেখক কিছুকাল কি ফেলে রাখতে বলছেন?
- ক. লেখা
- খ. বই
- গ. ধৈর্য
- ঘ. কাহিনি
২৬। কিছুকাল পরে উহা সংশোধন করিবেন- উহা কী?
- ক. লেখা
- খ. চরিত্র
- গ. ধৈর্য
- ঘ. অভ্যাস
২৭। কিছুকাল ফেলে রেখে সংশোধন করলে কিসের দোষ বেড়ায়?
- ক. সাহিত্যের
- খ. প্রবন্ধের
- গ. মনের
- ঘ. কাহিনির
২৮। সাময়িক সাহিত্যে লেখকের পক্ষে কেমন?
- ক. উপকারী
- খ. সম্মানজনক
- গ. ক্ষতিকর
- ঘ. অবনতিকর
২৯। প্রবন্ধিক কোনটি প্রকাশের চেষ্টর করতে নিষেধ করেছেন?
- ক. বিদ্যা
- খ. সিদ্ধান্ত
- গ. অহংকার
- ঘ. মতামত
৩০। কারও মধ্যে কোনটি থাকলে তা আপনিই প্রকাশ পায়?
- ক. বিদ্যা
- খ. ভাষা
- গ. সম্পদ
- ঘ. অলঙ্কার
৩১। কোনটি প্রকাশের জন্য চেষ্টা করতে হয় না?
- ক. লেখা
- খ. বই
- গ. বিদ্যা
- ঘ. কাহিনি
৩২। এখনকার প্রবন্ধে ইংরেজি, ফরাসি ভাষার কোনটি দেখা যায়?
- ক. কোটেশন
- খ. অলঙ্কার
- গ. প্রভাব
- ঘ. অনুকরণ
৩৩। ‘‘কিন্তু হাতে থাকা চাই’ কী?
- ক. প্রমাণ
- খ. উক্তি
- গ. সংলাপ
- ঘ. উপন্যাস
৩৪। প্রাবন্ধিকের মতে কোনগুলো অনুকৃত হয়?
- ক. গুণ
- খ. দোষ
- গ. উপমা
- ঘ. সাহিত্য
৩৫। কাহাও অনুকরণ করিও নাÑÑ উক্তিটি কার?
- ক. কাজী নজরুল ইসলাম
- খ. জীবনানন্দ দাস
- গ. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
- ঘ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৬। লেখকের ভান্ডার থাকলে আপনি চলে আসে কী?
- ক. অলঙ্কার
- খ. ভাষা
- গ. ছন্দ
- ঘ. ভাব
৩৭। রচনার পরিপাট্যের জন্য বিশেষ হানিজনক কোনটি?
- ক. বিদ্যা প্রকাশের চেষ্টা
- খ. জ্ঞান প্রকাশের চেষ্টা
- গ. ভাব প্রকাশের চেষ্টা
- ঘ. অলঙ্কার প্রকাশের চেষ্টা
৩৮। অসময়ে রসিকতার চেষ্টার কী আর নেই?
- ক. সৌন্দর্য
- খ. ইচ্ছা
- গ. সাহর্স
- ঘ. কদর্য
৩৯। কোথায় অলঙ্কার বা ব্যঙ্গ প্রয়োজন মতো আসে না?
- ক. উর্বর ভান্ডারে
- খ. সুন্দর ভান্ডারে
- গ. কুৎসিত ভান্ডারে
- ঘ. শূন্য ভান্ডারে
৪০। সকল অলঙ্কারের শ্রেষ্ঠ্য অলঙ্কার কোনটি?
- ক. সরলততা
- খ. জটিলতা
- গ. উপমা
- ঘ. চিত্র
৪১। প্রাবন্ধিক নতুন লেখকদের কয়টি পরামর্শ দিয়েছেন?
- ক. ৮ টি
- খ. ১১ টি
- গ. ১২ টি
- ঘ. ১০ টি
৪২। ‘উৎকর্ষ’ শব্দের অর্থ কী?
- ক. অবনতি
- খ. উন্নতি
- গ. পরিণতি
- ঘ. ইচ্ছে
৪৩। ‘শ্রেষ্ঠ’ শব্দের অর্থ কী?
- ক. উত্তম
- খ. অধম
- গ. মোটামুটি
- ঘ. ভালো
৪৪। ‘যশ’ শব্দের অর্থ কী?
- ক. সুখ্যাতি
- খ. প্রার্থনা
- গ. খ্যাতি
- ঘ. সুনাম
৪৫। ‘ভরসা’ শব্দের অর্থ কী?
- ক. আস্থা
- খ. বিশ্বাস
- গ. আশ্রয়
- ঘ. সবগুলো
উত্তর মালা |
||||
১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ |
ক | গ | খ | ক | ঘ |
৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ১০ |
খ | ক | ক | খ | ক |
১১ | ১২ | ১৩ | ১৪ | ১৫ |
ক | গ | ক | ক | ক |
১৬ | ১৭ | ১৮ | ১৯ | ২০ |
খ | ক | ক | ক | খ |
২১ | ২২ | ২৩ | ২৪ | ২৫ |
খ | ক | ক | ক | খ |
২৬ | ২৭ | ২৮ | ২৯ | ৩০ |
ক | খ | ঘ | ক | ক |
৩১ | ৩২ | ৩৩ | ৩৪ | ৩৫ |
গ | ক | ক | খ | গ |
৩৬ | ৩৭ | ৩৮ | ৩৯ | ৪০ |
ক | ক | ঘ | ঘ | ক |
৪১ | ৪২ | ৪৩ | ৪৪ | ৪৫ |
গ | খ | ক | ঘ | ঘ |
HSC বাংলা সাহিত্য গল্প,কবিতা,উপন্যাস
নং | গল্প + কবিতার নাম | সাহিত্যিকদের নাম | লিঙ্ক |
---|---|---|---|
০১ | আমার পথ | কাজী নজরুল ইসলাম | Click |
০২ | বিড়াল | বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | Click |
০৩ | চাষার দুক্ষু | বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত | Click |
০৪ | বায়ান্নর দিনগুলো | শেখ মুজিবুর রহমান | Click |
০৫ | অপরিচিতা | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Click |
০৬ | মাসি-পিসি | মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় | Click |
০৭ | জীবন ও বৃক্ষ | মোতাহের হোসেন চৌধুরী | Click |
০৮ | জাদুঘরে কেন যাব | আনিসুজ্জামান | Click |
০৯ | নেকলেস | গী দ্য মোপাসাঁ/ পূর্ণেন্দু দস্তিদার | Click |
১০ | রেইনকোট | আখতারুজ্জামান ইলিয়াস | Click |
১১ | আহ্বান | বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় | Click |
১২ | মহাজাগতিক কিউরেটর | মুহম্মদ জাফর ইকবাল | Click |
১৩ | সাম্যবাদী | কাজী নজরুল ইসলাম | Click |
১৪ | ঐকতান | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Click |
১৫ | বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ | মাইকেল মধূসুদন দত্ত | Click |
১৬ | নূরলদীনের কথা মনে পড়ে যায় | সৈয়দ শামসুল হক | Click |
১৭ | তাহারেই পড়ে মনে | সুফিয়া কামাল | Click |
১৮ | ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯ | শামসুর রাহমান | Click |
১৯ | রক্তে আমার অনাদি অস্থি | দিলওয়ার খান | Click |
২০ | সেই অস্ত্র | আহসান হাবিব | Click |
২১ | আঠারো বছর বয়স | সুকান্ত ভট্টাচার্য | Click |
২২ | লোক লোকান্তর | মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ | Click |
২৩ | এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে | জীবনানন্দ দাশ | Click |
২৪ | আমি কিংবদন্তির কথা বলছি | আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ | Click |
২৫ | লালসালু | সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ | Click |
২৬ | সিরাজউদ্দৌলা | সিকান্দার আবু জাফর | Click |
২৭ | বাঙ্গালার নব্য লেখকদিগের প্রতি নিবেদন | বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | Click |
২৮ | বিদ্রােহী | কাজী নজরুল ইসলাম | Click |
২৯ | গৃহ | রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন | Click |
৩০ | মানব কল্যাণ- | আবুল ফজল | Click |
৩১ | বিলাসী | শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় | Click |
৩২ | সোনার তরী | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | Click |