{সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে}
Unity Online GK Exam
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Unity Online GK Exam to view the test
Unity Online Gk Exam
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Unity Online Gk Exam to view the testUnity Online Gk Exam 6
Unity Bangla Online Exam
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Unity Bangla Online Exam to view the testUnity Online Model Test
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Unity Online Model Test to view the testUnity English Online Exam
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Unity English Online Exam to view the test
Unity GK Online Exam
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Unity GK Online Exam to view the testUnity Bangla Online Exam
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Unity Bangla Online Exam to view the test
Unity English Online Exam
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
সময় ♦ দুপুর:12.00 টা থেকে 12.25 মিনিট এবং রাত : 10.00 টা থেকে 10.25 মিনিট পর্যন্ত।
NB. পরীক্ষা শেষ হলে নিচের এই ফরমে নাম ই-মেইল এবং নিজের রেজাল্ট লিখে সাবমিট করতে হবে।
Please go to Unity English Online Exam to view the test
ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান বাংলা ব্যাকরণ
ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান
ণত্ব বিধানঃ তৎসম শব্দের বানানে ণ এর ব্যবহারই ণত্ব বিধান।
ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান বাংলা ব্যাকরণ, ণত্ব বিধানের নিয়মঃ
১। সাধারণভাবে র, ষ, ক্ষ এই তিন অক্ষরের পর মূর্ধন্য-ন, ব্যবহৃত হবে। যেমনঃ কারণ, ধারণ, মরণ, চূর্ণ, পূর্ণ ক্ষণ, ক্ষণিক, ক্ষুন্ন, ইত্যাদি।
২। ‘র’= (র,ঋ, ,র) অথবা ‘ক্ষ’ এর পর যদি ক বর্গের ৫টি (ক খ গ ঘ ঙ), প-বর্গের ৫টি (প,ফ,ব,ভ,ম) এবং য য় হ এই মোট ১৩টি অক্ষরের যে কোন ১টি অথবা ২টি আসে তবে তার পরেও মূর্ধন্য-ণ হবে। যেমনঃ অপরাহ্ণ, নারায়ণ, পরায়ণ, কৃপণ, শ্রবণ রোপন ইত্যাদি
৩। তবে উপরের নিয়মের কিছু ব্যতিক্রমও আছে। যেমন: আয়ুষ্মান, গরীয়ান, চক্ষুষ্মান, নিগর্মন, পূষন, বহির্গমন, বর্ষীয়ান, রঙ্গন, শ্রীমান
৪। কতগুলো শব্দে স্বভাবতই ণ হয়
- চাণক্য, মাণিক্য, গণ
- বাণিজ্য, লবণ, মণ
- বেণু, বীণা, কঙ্কণ, কণিকা।
- কল্যাণ, শোণিত, মণি
- স্থাণু, গুণ, পুণ্য, বেণী
- ফণী, অণু, বিপণি, গণিকা।
- আপণ, লাবণ্য, বাণী
- নিপুণ, ভণিতা, পাণি
- গৌণ, কোণ, ভাণ, পণ, শাণ।
- চিক্কণ, নিক্কণ, তৃণ
- কফোণি, বণিক, গুণ
- গণনা, পিণাক, পণ্য, বাণ।
৫। ট-বর্গের ট ঠ ড ঢ-এই চারটি বর্ণের পূর্বে যদি ন ধ্বনি থাকে এবং ঐ ‘ন’ সহযোগে যদি যুক্তবর্ণ তৈরি হয়, তা হলে তা সর্বদা মূর্ধন্য-ণ হবে। যেমনঃ কণ্টক, ঘণ্টা, কণ্ঠ, ঠাণ্ডা, ইত্যাদি।
৬। সমাসবদ্ধ দুই পদেরই অর্থের প্রাধান্য থাকায় নিচের শব্দগুলোতে ‘মূর্ধন্য-ণ’ র পরিবর্তে ‘দন্ত্য-ন ব্যবহৃত হবে। যেমনঃ ত্রিনয়ন, সর্বনাম, দুর্নীতি, দুর্নাম দুর্নিবার, পরনিন্দা, ইত্যাদি।
৭। উত্তর পর পার রবীন্দ্র চান্দ্র নার- শব্দের পরে ‘অয়ন’ /‘অয়ন’ শব্দ হলে দন্ত্য-ন পাল্টে মূর্ধন্য- ণ হয়। যেমনঃ উত্তর+আয়ন=উত্তরায়ণ, পর+আয়ন=পরায়ণ,পার+আয়ন=পরায়ণ,রবীন্দ্র+অয়ন=রবীন্দ্রায়ণ,চান্দ্র+আয়ন=চান্দ্রায়ণ, নার+আয়ন=নারায়ণ।
৮। ত বর্গের ত, থ, দ ধ এই চারটি বর্ণের পূর্বে যদি ন্ ধ্বনি থাকে এবং ঐ ‘ন’ সহযোগে যদি যুক্তবর্ণ তৈরি হয়, তা হলে সেই যুক্তব্যঞ্জনে সর্বদা দন্ত-ন হবে। যেমন: অন্ত, কান্ত, প্রান্ত, কন্থা, পান্থা, অন্দর, খন্দ, ছন্দ, বন্দি, অন্ধ, গন্ধ, পিন্ধন, বন্ধ, বন্ধন ইত্যাদি।
৯। এই নত্ব-বিধান বিদেশী শব্দ অথবা বিদেশী নামের বানানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। যেমন: গ্রিন, আলবেরুনি, ব্রেইন, ড্রেইন, ইস্টার্ন
১০। খাঁটি বাংলা শব্দে ও অ-তৎসম শব্দে (অর্থাৎ তদ্ভব শব্দে) সর্বদা দন্ত্য-ন হবে। যেমন: ঝরনা, রানী, পুরান, ধরন, কবানো, কষেন, মারুন, চরানো,
১১। ঋ, র, ষ এর পর চ-বর্গ, ত বর্গ, ট বর্গের কোনো বর্ণ থাকলে এরপর ণ না হয়ে ন হবে। যেমন: রচনা রটনা, প্রার্থনা, আবর্জনা
১২। তৎসম শব্দে ‘র’ এর পরে ‘ণ’ বসে। যেমন: অরণ্য, করুণ, পুরাণ, বরণ, ধারণ, ধারণা, ব্যাকরণ।
১৩। তৎসম শব্দে (র্ ) রেফ এর পরে ‘ণ’ বসে। যেমন: অকীর্ণ, ঘূর্ণন, দীর্ণ, পূর্ণিমা, নির্ণয়, বর্ণনা, শীর্ণ, জীর্ণ, বিকীর্ণ, স্বর্ণ, কর্ণলক্ষনীয়: সাধিত শব্দে এর ব্যতিক্রম দেখা যায়। যেমনঃ দুর্ণাম, আহর্নিশ, দুর্নিবার
১৪। পরি, প্র, নির- এ তিনটি উপসর্গের পর ণ-ত্ব বিধি অনুসারে ন ধ্বনি মূর্ধন্য ন হয়। যেমনঃ পরিণত, পরিবহণ, নির্ণীত, প্রবীণ, প্রণীত, প্রণয়ন, পরিণাম, নির্ণয়, প্রবাহিণী, প্রণিপাত, প্রণয়, পরিণয়, প্রয়াণ, প্রণাম, প্রণোদিত, প্রমাণ, প্রণত, প্রণিধান প্রবণ।ব্যতিক্রম: পরিনির্বান, নির্নিমেষ, প্রনষ্ট। পরিবহন বানানও শুদ্ধ।
১৫। অপর, পরা, পূর্ব, প্র-এই কয়টি পূর্বপদের পর অহ্ন বসলে ণ-ত্ব বিধি অনুসারে দন্ত্য ন এর জায়গায় মূর্ধন্য-ণ হয়। যেমন: প্র+অহ্ন=প্রাহ্ণ, অপরাহ্ণ পরাহ্ণ, পূর্বাহ্ণ
১৬। সাধিত শব্দে কখনও মূর্ধন্য ন হয় নাঃ যেমনঃ অগ্রনায়ক, ছাত্রনিবাস, দুর্নিমিত্ত, নিষ্পন্ন, বরানুগমন, অগ্রনেতা, ত্রিনয়ন, দুর্নিরীক্ষ্য, নীরন্ধ, বহির্গমন, অহর্নিশ, ত্রিনেত্র, রূপবান, ক্ষুন্নিবারণ, দুরন্বয়, নিরন্ন, পরান্ন, শ্রীমান, ক্ষুন্নিবৃত্তি, পুরুষানুক্রমে, চিরনিন্দা, নির্নিমেষ প্রনষ্ট, হরিনাম ইত্যাদি।
ষ-ত্ব -বিধানঃ
তৎসম শব্দের বানানে মূর্ধন্য ‘ষ’ এর ব্যবহারের নিয়মকে ষ-ত্ব বিধান বলে।
ষ-ত্ব বিধানের নিয়মঃ
১। অ আ এবং অ-কার ছাড়া অন্যান্য স্বরবর্ণের পরে বহু ক্ষেত্রে ষ হয়ে থাকে। অর্থাৎ ই, ঈ,উ, ঊ,এ, ঐ, ও, ঔ এবং ,ি ী, ু ূ ে ৗ, ে া, ৗে, এদের পরে ষ হয়। যেমনঃ ইষণ, ঈষ, উষ্ণ, ঊষর, এষণ, ঐষিক, ওষধি, ঔষধ ইত্যাদি। ব্যতিক্রমঃ দেশ, দিশা,বিশ বিসংবাদ
২। ক খ প ফ-এদের আগে ই: (বা )ি অথবা উঃ (বা ু) থাকলে সন্ধির ফলে বিসর্গের জায়গায় সর্বদা মূর্ধন্য-ষ বসবে। যেমন: আবি:+কার=আবিষ্কার পরি:+কার=পরিষ্কার নিঃ ক্রিয়= নিষ্ক্রিয়, নিঃ+পত্র=নিষ্পত্র, নিঃ+প্রদীপ=নিপ্রদীপ, নিঃ+ফল=নিষ্ফল, আয়ু+কাল=আয়ুষ্কাল দুঃ+কর= দুষ্কর, দুঃ+প্রাচ্য= দুপ্রাচ্য, চতুঃ+কোন=চতুষ্কোন, চতুঃ+ফল= চতুষ্ফল।
কিন্তু ই ও উ এর স্থলে অ-কার এবং আ-কার আসলে “ষ” হয় না। যেমনঃ তির:+কার=তিরস্কার,পুর:+কার=পুরস্কার,শ্রেয়ঃ+কর=শ্রেয়স্কর, মনঃ+কামনা=মনস্কামনা, মনঃ+ ক্রিয়া= মনস্রিয়া, ভাঃ+কর=ভাস্কর।
৩। রেফ বা ঋ বা ঋ- কারের পরে মূর্ধন্য -ষ হবে: যেমনঃ বর্ষণ, ঋষি, বর্ষা, বৃষ মহর্ষি তৃষ্ণা ইত্যাদি
৪। কতগুলো শব্দে স্বভাবতই মূধর্ন্য-ষ হয়। যেমন:
- আষাঢ়, শেষ, ঈষৎ, মেষ
- ভাষা, কলুষ, ভাষ্য, মানুষ।
- ষোড়শ, কোষ, পৌষ, রোষ
- ষট্, পুরুষ, ষণ্ড, প্রত্যুষ।
- আভাষ, ভাষণ, অভিলাষ, পোষণ
- ঊষর, তোষণ, ঊষা, শোষণ।
- ঔষধ বিষাণ ষড়যন্ত্র পাষাণ
- বিশেষ, ভূষণ, সরিষা, দূষণ।
৫। আরবি, ফার্সি ইংরেজি, ইত্যাদি বিদেশী শব্দে কখনো মূর্ধন্যষ হবে না। এ সব শব্দের মূল উচ্চারণ অনুযায়ী দন্ত্য-স অথবা তালব্য শ হবে। যেমন: নকশা, কমিশন, চশমা মুশকিল, শয়তান, ইত্যাদি।
৬। ট ঠ এই দুটি মূর্ধন্য বর্ণের পূর্বে সর্বদা ষ হবে; অর্থাৎ যুক্তাক্ষরের রূপ হবে ষ্ট/ষ্ঠ। যেমন: অনিষ্ট আকৃষ্ট, আদিষ্ট, ইষ্ট উপবিষ্ট, কষ্ট, তুষ্ট, দুষ্ট, নষ্ট, নির্দিষ্ট, প্রবিষ্ট, বিনষ্ট, বিশিষ্ট, বৃষ্টি, রাষ্ট্র, অনুষ্ঠান, ওষ্ঠ, কনিষ্ঠ, কাষ্ঠ, কোষ্ঠী, জ্যোষ্ঠ, পৃষ্ঠ, বলিষ্ঠ, ভূমিষ্ঠ, শ্রেষ্ঠ, ইত্যাদি।
৭। বাংলা ভাষায় দেশী বিদেশী শব্দ মিলে পঞ্চাশটিরও বেশি ‘উপসর্গ’ আছে। যেমন: অধি, অনু, অভি, উপ, পরা, পরি, পুর, প্রতি, সু ইত্যাদি। এ সব উপ সর্গের মধ্যে ই- কারান্ত (অর্থাৎ ি কার দিয়ে শেষ হচ্ছে যেগুলো (অধি অভি, প্রতি, পরি ইত্যাদি) এবং উ-কারান্ত (যেমন অনু সু ইত্যাদি) উপসর্গের পরে মূর্ধন্য-ষ হবে। যেমনঃ অধিষদ, অভিষেক, প্রতিষ্ঠান, অনুষঙ্গ, সুষম।
৮। সংস্কৃত সাৎ প্রত্যয়যুক্ত পদেও ষ হয় না। যেমনঃ অগ্নিসাৎ, ধূলিসাৎ, ভূমিসাৎ।
বিগত বছরের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নাবলি
১। কোন বানানটি খাঁটি ষত্ব বিধানের উদাহরণ?
- ক) বিশেষণ
- খ) ষোড়শ √
- গ) ভূষণ
- ঘ) স্পষ্ট
২। কোনটি নিত্য মূর্ধন্য-ণ বাচক শব্দ?
- ক) পুণ্য √
- খ) গ্রহণ
- গ) স্মরণ
- ঘ) অর্পণ
- ঙ) বিষ্ণু
৩। কোনটি সঠিক?
- ক) বিদেশী শব্দে ‘ষ’ হয় না
- খ) খাঁটি বাংলা শব্দে ‘ষ’ হয় না
- গ) সংস্কৃত ‘সাৎ’ পদে ‘ষ’ হয় না
- ঘ) সবই √
৪। কোনগুলি ষত্ব বিধানের উদাহরণ?
- ক) পোশাক, মাস্টার
- খ) বারিস, দেশি
- গ) আষাড়, ঊষা √
- ঘ) উষা, করিস
৫। ণ-ত্ব বিধানের নিয়ম, অনুসারে কোন শব্দটি যথার্থ? [রাবি-খ-১১-১২]
- ক) উত্তোবায়োন
- খ) উত্তারায়ন
- গ) উত্তরায়ন √
- ঘ) সবগুলোই
৬। ণত্ব ও ষত্ব বিধি প্রযোজ্য হয় কোন শব্দে?
- ক) তদ্ভব
- খ) দেশি
- গ) তৎসম √
- ঘ) সবগুলোই
৭। ণ ত্ব-ষ ত্ব বিধান ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত ?
- ক) ধ্বনিতত্বে √
- খ) শব্দতত্বে
- গ) বাক্যতত্বে
- ঘ) রূপতত্বে
৮। ক) ‘ঋ’ ‘র’ ও ‘ষ’ এর পরে কি? [নজরুল ঊ-১৩-১৪]
- ক) ণ √
- খ) ন
- গ) ন্ন
- ঘ) না
৯। ‘ণত্ব বিধি’ অনুসারে কোন বানানটি শুদ্ধ?
- ক) পুরোনো
- খ) পরগনা
- গ) ধরণ √
- ঘ) প্রণয়ন
ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান বাংলা ব্যাকরণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবে ভিজিট করুন। ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান বাংলা ব্যাকরণ পেজটি সাথে রাখতে এখনেই শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।
Online Exam-HSC ict- Chapter 2
একাডেমিক + বিশ্ববিদ্যালয় প্রস্তুতিমূলক পরীক্ষার জন্য।
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Online Exam-HSC ict- Chapter 2 to view the test
- Noun online exam
- Pronoun online exam
- Verb online exam
- Adjective online exam
- Number online exam
- Gender online exam
Online Exam-HSC ict- Chapter 2 সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবে ভিজিট করুন। Online Exam-HSC ict- Chapter 2 পেজটি সাথে রাখতে এখনেই শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।
Online Exam-HSC ict- Chapter 1
সূত্রঃ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
Please go to Online Exam-HSC ict- Chapter 1 to view the test
- Noun online exam
- Pronoun online exam
- Verb online exam
- Adjective online exam
- Number online exam
- Gender online exam
Online Exam-HSC ict- Chapter 1 সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবে ভিজিট করুন। Online Exam-HSC ict- Chapter 1 পেজটি সাথে রাখতে এখনেই শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।
আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্য
আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্য
বাংলা সাহিত্য চর্চার প্রাণ কেন্দ্র আরাকান। আরাকান রাজ সভার আরেক নাম হলো রোসাঙ্গ রাজসভা। ঢাকা বাংলাদেশের রাজধানী কিন্তু কবিতা বা সাহিত্য লিখার জন্য রাজধানীর প্রয়োজন হয় না। বর্তমান মায়ানমার এবং চট্টগ্রামের কিছু অংশ নিয়ে আরাকান বা রোসাঙ্গ রাজসভার অবস্থান। সেখানে আরাকান রাজসভার তত্ত্বাবধানে বাংলা সাহিত্যের বেশ কিছু গ্রন্থ অনুবাদ করা হয়।
- ০১। আরাকান রাজসভার আরেক নাম কী ছিল ?
- উ: রোসাঙ্গ রাজসভা
- ০২। আরাকান রাজসভার প্রধানমন্ত্রীর নাম কী ছিল ?
- উ: কোরেশী মাগন ঠাকুর
- ০৩। আলাওলের মৌলিক গ্রন্থ কোনটি ?
- উ: সতীময়না লোর-চন্দ্রানী
- ০৪। দৌলত কাজী কী রচনা শেষ না করে মারা যান ?
- উ: সতীময়না লোর-চন্দ্রানী
অনুবাদ সাহিত্য:
অন্যদেশের কবি সাহিত্যিকরা যা লিখেছেন সে সমস্ত কাব্য বা গ্রন্থের ভাষান্তর করার নামই হলো অনুবাদ। মধ্যযুগের অনুবাদ সাহিত্য ছিল বিরাট শক্তিশালী।
- ০১। কোন কবির মাধ্যমে অনুবাদ সাহিত্য যাত্রা শুরু করে?
- উ: কবি কৃত্তিবাস।
- ০২। ‘রামায়ণ’ কে অনুবাদ করেন?
- উ: কবি কৃত্তিবাস।
- ০৩। ‘রামায়ণ’ এর প্রথম মহিলা অনুবাদকারী কে?
- উ: চন্দ্রবতী।
- ০৪। ‘মহাভারতের’ আদি অনুবাদক কে?
- উ: কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
- ০৫। আলাওলের শ্রেষ্ঠ সাহিত্যে কোনটি ?
- উ: পদ্মাবতী
- ০৬। বাংলায় কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদক ?
- উ: ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
রোমান্সমূলক কাব্য:
মানুষের প্রতি মানুষের বা নারী ও পুরুষের ভাললাগার ইতিহাসকে কাব্যের মাধ্যমে বলাই রোমান্সমূলক কাব্য। মূলত ব্যক্তিগত ভাললাগা বোধকেই এর মাধ্যমে জাগ্রত করা হয়।
- ০১। মধ্যযুগে স্বাতন্ত্র ধারায় রচিত অনুবাদ সাহিত্য কোনটি?
- উ: রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান।
- ০২। রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যানগুলো কোন ভাষা উৎস থেকে আগত?
- উ: ফারসি ও হিন্দি।
- ০৩। মুসলিম রোমান্টিক কবি কারা ?
- উ: শাহ মুহাম্মদ সগীর, দৌলত উজীর বাহারাম খাঁন, আলাওল।
- ০৪। বাংলা সাহিত্যে প্রচীনতম মুসলিম কবি কে ?
- উ: শাহ মুহম্মদ সগীর।
রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান:
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে মধ্যযুগ একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায়। এ যুগে মুসলিম কবিদের সবচেয়ে বড় অবদান রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান। মুসলিম কবিগণ মানবহৃদয়বৃত্তি, প্রেম-সৌন্দর্য, প্রেম-প্রীতি, চিত্তবিলাস ও মানস সম্ভোগের যে লীলা প্রকাশ করেছেন, তাই রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান নামে পরিচিত। প্রণয়োপাখ্যানে পৌরাণিক ঐতিহাসিক লৌকিক রাজ-রাজাদের কাহিনী থাকলেও সেখানে প্রধান অবদান মানবপ্রেম। এগুলোতে ধর্ম নেই, জীবন আছে। সুখ-দুঃখ, বিরহ মিলনপূর্ণ মানব জীবনের কথা লৌকিক ও অলৌকিক উপাদানের সাথে মিশ্রিত হয়ে আনন্দ রসের নতুন ভুবন রচনা করেছেন। বাংলার মুসলমান কবিরা ভারত ও পারস্যের সুফী কবিদের কাব্যের অনুবাদ করে এ ধারাটি গড়ে তুলেছেন।
কয়েকটি প্রণয়োপাখ্যানের পরিচয় তুলে ধরা হলোঃ
কবিদের নাম → গ্রন্থের নাম → রচনাকাল
- মহাকবি আলাওল → পদ্মাবতী → সতেরো শতক
- শাহ মুহাম্মদ সগীর → ইউসুফ জোলেখা → পনেরো শতক
- দৌলত উজির বাহরাম খাঁ → লাইলী মজনু → ষোল শতক
- কোরেশী মাগন ঠাকুর → চন্দ্রাবতী → সতেরো শতক
- দৌলত কাজী → সতীময়না লোর-চন্দ্রানী → সতেরো শতক
বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস:
- প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকে তিনটি যুগে বিভক্ত করা হয়েছে?
- প্রশ্ন: প্রাচীন যুগ: ৬৫০-১২০০ ( ড. মু. শহীদুল্লাহ ) ৯৫০-১২০০ ( ড. সুনীতি কুমার )
- প্রশ্ন: কোন সময়কে বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলা হয়?
- উত্তর ১২০১-১৩৫০ সাল পর্যন্ত ১৫০ বছর সময়কে।
- প্রশ্ন: কোন সময়টি বাংলা সাহিত্যে রবীন্দ্র পর্ব হিসেবে পরিচিত?
- উত্তর ১৯০১-১৯৪০ সাল
- প্রশ্ন: মধ্যযুগের আদি নিদর্শন কোনটি? রচয়িতা কে?
- উত্তর শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য। রচয়িতা বড়– চন্ডিদাশ (প্রকৃত নাম অনন্ত)
- প্রশ্ন: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের উল্লেখযোগ্য চরিত্রগুলো কি কি?
- উত্তর কৃষ্ণ, বড়াই, রাধা ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: বাংলা লিপির উৎস কি?
- উত্তর ব্রাহ্মী লিপি।
- প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে প্রথম জীবনী কাব্য কোনটি?
- উত্তর শ্রী চৈতন্য ভাগবত।
- প্রশ্ন: বিদ্যাপতিকে কী নামে ডাকা হয়?
- উত্তর মৈথিলী কোকিল।
- প্রশ্ন: কয়েকজন মুসলিম বৈঞ্চব পদকর্তার নাম উল্লেখ কর।
- উত্তর শেখ কবির, আলাওল, সৈয়দ সুলতান, সৈয়দ আইনুদ্দিন, সৈয়দ মর্তুজা প্রমুখ।
- প্রশ্ন: মঙ্গল কাব্য কয় প্রকার? এটি কোন সময়ের রচনা?
- উত্তর দুই প্রকার। যথা- ১) পৌরাণিক কাব্য ও ২) লৌকিক কাব্য। মধ্যযুগে এটি রচিত হয়।
- প্রশ্ন: মঙ্গল কাব্যের প্রাচীনতম ধারা কোনটি?
- উত্তর মনসামঙ্গল।
- প্রশ্ন: মনসামঙ্গল কাব্যের আদি রচয়িতা কে?
- উত্তর কানা হরিদত্ত।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগের সর্বশেষ কবি কে ছিলেন?
- উত্তর ভারত চন্দ্র রায় গুণাকর।
- প্রশ্ন: বাংলার কোন অঞ্চলে বাংলা সাহিত্যের ব্যাপক চর্চা হত?
- উত্তর আরাকানের রাজসভায়। তখন এর নাম ছিল রোসাঙ্গ।
- প্রশ্ন: চন্দ্রাবতী কোন কবির রচনা?
- উত্তর মাগন ঠাকুর।
- প্রশ্ন: ধর্ম মঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে?
- উত্তর ময়ূর ভট্ট
- প্রশ্ন: কালিকা মঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে?
- উত্তর মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগে স্বতন্ত্র ধারায় রচিত অনুবাদ সাহিত্য ধারা কোনটি?
- উত্তর রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগে রোমান্টিক প্রণয়োপখ্যানগুলো কোন কোন ভাষা থেকে অনুদিত?
- উত্তর আরবি, ফারসি, ও হিন্দি ভাষা থেকে।
- প্রশ্ন: মুসলিম রোমান্টিক কবি কারা?
- উত্তর শাহ মুহাম্মদ সগীর, দৌলতউজীর বাহরাম খাঁ, আলাওল, ফকীর গরিবুল্লাহ প্রমুখ।
- প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে প্রাচীনতম মুসলিম কবি কে?
- উত্তর শাহ মুহম্মদ সগীর, তার রচিত গ্রন্থ হল ইউসুফ-জুলেখা।
- প্রশ্ন: মধুমালতী কী ধরনের রচনা? রচয়িতা কে?
- উত্তর প্রণয়মূলক কাব্য। রচিয়তা মুহাম্মদ কবীর।
- প্রশ্ন: গদ্য ও পদ্যে রচিত রোমান্টিক প্রণয়কাব্য কোনটি? রচয়িতা কে?
- উত্তর গুলে বকাওলী। রচয়িতা নওয়াজেশ আলী খান।
- প্রশ্ন: কোন কবির মাধ্যমে অনুবাদ সাহিত্যের যাত্রা শুরু হয়?
- উত্তর কবি কৃত্তিবাস। (রামায়ণ অনুবাদ)
- প্রশ্ন: মহাভারত অনুবাদকারী কে কে?
- উত্তর মালাধর বসু, কবীন্দ্র পরমেশ্বর, কাশিরাম দাস প্রমুখ।
- প্রশ্ন: রামায়ণ কে রচনা করেন?
- উত্তর বাল্মিকী।
- প্রশ্ন: পুঁথি সাহিত্যের সময়কাল কত?
- উত্তর ১৮শ শতক থেকে ১৯শ শতকের মাঝামাঝি।
- প্রশ্ন: পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবি কে?
- উত্তর ফকির গরীবুল্লাহ।
- প্রশ্ন: কোন সাহিত্যে ফারসি, হিন্দি, বাংলা, আরবি ও তুর্কী ভাষার মিশ্রণ ঘটেছিল?
- উত্তর পুঁথি সাহিত্যে।
- প্রশ্ন: ফকির গরীবুল্লাহ এর প্রধান পুথি সাহিত্য কোনটি?
- উত্তর ইউসুফ জুলেখা।
- প্রশ্ন: লোক সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি কী কী?
- উত্তর ছড়া ও ধাঁধা।
- প্রশ্ন: লোক সাহিত্য সংগ্রহকারী সংগঠনকে কী বলা হয়?
- উত্তর ঋড়ষশষড়ৎব ঝড়পরবঃু.
- প্রশ্ন: বাংলাদেশে লোকগীতি কয়ভাবে বিভক্ত? সেগুলো কী কী?
- উত্তর তিনভাগে বিভক্ত। যথাঃ ১. নাথ গীতিকা ২. ময়মনসিংহ গীতিকা ও ৩. পূর্ব বঙ্গ গীতিকা
- প্রশ্ন: ময়মনসিংহ গীতকার উল্লেখযোগ্য রচনা কী কী?
- উত্তর মহুয়া, চন্দ্রাবতী, কাজল রেখা, দেওয়ানা মদিনা ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: ময়মনসিংহ গীতিকা কে সংগ্রহ করেন?
- উত্তর চন্দ্রকুমার দে।
- প্রশ্ন: দেওয়ানা মদিনা পালাটির রচয়িতা কে?
- উত্তর মনসুর বয়াতী।
- প্রশ্ন: বাংলা গদ্য সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন কোনটি?
- উত্তর ব্রাহ্মণ রোমন ক্যাথলিক সংবাদ। রচয়িতা দোম আন্তনিও।
- প্রশ্ন: কোন সময়কে বাংলা গদ্যের উন্মেষকাল ধরা হয়?
- উত্তর ১৮০১-১৮৪৭ খ্রিষ্টাব্দ সময়কালকে।
- প্রশ্ন: কোন সাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে বিরাম চিহ্নকে ব্যবহার করেন?
- উত্তর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তাকে বাংলা গদ্য সাহিত্যের জনক বলা হয়।
- প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস কোনটি?
- উত্তর আলালের ঘরের দুলাল, রচয়িতা প্যারিচাঁদ মিত্র।
- প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে গদ্যের ব্যবহার কত সাল থেকে?
- উত্তর ঊনিশ শতক থেকে।
- প্রশ্ন: ইংরেজি ভাষায় বাংলা ব্যাকরণ রচনা করেন কে?.
- উত্তর ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড।
- প্রশ্ন: বাংলা একাডেমী কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
- উত্তর ৩ ডিসেম্বর ১৯৫৫ সাল।
- প্রশ্ন: উপমহাদেশে কখন, কোথায় প্রথম ছাপাখানা প্রতিষ্ঠিত হয়?
- উত্তর ১৪৯৮ সালে গোয়ায়।
- প্রশ্ন: বাংলা গীতি কবিতায় ভোরের পাখি কাকে বলা হয়?
- উত্তর বিহারীলাল চক্রবর্তী।
- প্রশ্ন: পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক কে?
- উত্তর ফকির গরীবুল্লাহ।
- প্রশ্ন: প্রাচীন যুগের সাহিত্য ধারা কী কী?
- উত্তর ধর্ম ভিত্তিক সাহিত্য ও লোক সাহিত্য।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগের অন্যতম সাহিত্য ধারা কী কী?
- উত্তরঃ বৈষ্ণব পদাবলী, জীবনী সাহিত্য, মঙ্গল কাব্য, কবিগান, পুঁথি সাহিত্য, অনুবাদ সাহিত্য, লোক সাহিত্য, রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান, আরাকান রাজ সভার বাংলা সাহিত্য, মর্সিয়া সাহিত্য ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগের কোন ধারা বাংলা সাহিত্যের বিকাশে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করেছে?
- উত্তর অনুবাদ সাহিত্য ধারা।
- প্রশ্ন: আধুনিক যুগের সাহিত্য ধারা কী কী?
- উত্তর মহাকাব্য, গীতিকাব্য, উপন্যাস, নাটক, ছোটগল্প, প্রহসন, প্রবন্ধ, নিবন্ধ, অভিসন্দর্ভ, সমালোচনা, আত্মজীবনীমুলক সাহিত্য, পত্রসাহিত্য, গীতিনাট্য ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের শেকড় সন্ধানী সাহিত্য কী?
- উত্তর লোক সাহিত্য।
- প্রশ্ন: ময়মনসিংহ গীতিকা বিশ্বের কয়টি ভাষার অনুদিত হয়েছে?
- উত্তর ২৩টি।
- প্রশ্ন: ময়মনসিংহ গীতিকা কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয়?
- উত্তর ১৯২৩ সালে।
- প্রশ্ন: বৈঞ্চব পদাবলী সাহিত্যের সূচনা ঘটে কবে?
- উত্তর চতুর্দশ শতকে।
- প্রশ্ন: বৈষ্ণব পদাবলীর প্রধান অবলম্বন কী কী?
- উত্তর রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা।
- প্রশ্ন: শাক্ত পদাবলী কোন শতকের সাহিত্য?
- উত্তর আঠার শতকের।
- প্রশ্ন: মঙ্গল কাব্যের ইতিহাসে কোন মঙ্গল কাব্যকে সর্বাপেক্ষা প্রাচীনতম ধরা হয়?
- উত্তর মনসামঙ্গলকে।
- প্রশ্ন: মনসা মঙ্গলের উল্লেখযোগ্য চরিত্র কী কী?
- উত্তর মনসাদেবী, চাঁদ সওদাগর, বেহুলা, লখিন্দর প্রভৃতি।
- প্রশ্ন: মনসা মঙ্গলের আদি কবি কে? কোন নৃপতির সময় কবি মনসা মঙ্গল কাব্য রচনা করেন?
- উত্তর কানা হরিদত্ত, সুলতান হুসেন শাহের সময়ে।
- প্রশ্ন: মনসা বিজয় কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে? কত সালে রচিত হয়?
- উত্তর বিপ্রদাস পিপুলাই। ১৪৯৫ সালে প্রকাশিত।
- প্রশ্ন: সুকন্ঠ গায়ক হিসেবে মনসামঙ্গলের কোন কবির বিশেষ খ্যাতি ছিল? তিনি কোথায় জন্ম গ্রহণ করেন?
- উত্তর দ্বিজ বংশীদাস। তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার গাতুয়ারী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন।
- প্রশ্ন: মনসামঙ্গলের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি ক্ষেমানন্দের উপাধি কী ছিল?
- উত্তর কেতকা দাস।
- প্রশ্ন: মুকুন্দরামকে কে কবি কঙ্কন উপাধি দেন?
- উত্তর মেদিনীপুর জেলার আড়বা গ্রামের জমিদার রঘুনাথ শ্রী শ্রী চÐীমঙ্গল কাব্য রচনার স্বীকৃতি স্বরূপ মুকুন্দ রামকে কবিকঙ্কন উপাধি দেন।
- প্রশ্ন: ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে?.
- উত্তর ময়ূর ভট্ট।
- প্রশ্ন: সা’রারিদ খান রচিত মঙ্গল কাব্যের নাম কি?
- উত্তর বিদ্যাসুন্দর।
- প্রশ্ন: অষ্টাদশ শতকের শ্রেষ্ঠ কবি এবং মধ্যযুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি হিসেবে কোন কবি সুপরিচিত?
- উত্তর ভারত চন্দ্র রায় গুনাকর।
- প্রশ্ন: ভারতচন্দ্র রায় রচিত মঙ্গল কাব্যের নাম কি?
- উত্তর অন্নদামঙ্গল কাব্য।
- প্রশ্ন: ভারতচন্দ্রের উপাধি কী ছিল? কে তাকে এই উপাধিতে ভূষিত করেন?
- উত্তর ভারতচন্দ্রের উপাধি ছিল রায় গুণাকর। নবদ্বীপ বা নদিয়ার মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র তাকে রায় গুণাকর উপাধিতে ভূষিত করেন।
- প্রশ্ন: কোন কবির জীবনাবসানের মাধ্যমে মধ্যযুগের অবসান হয়েছে?
- উত্তর কবি ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের।
- প্রশ্ন: মর্সিয়া সাহিত্য কী?
- উত্তর এক ধরনের শোককাব্য?
- প্রশ্ন: মর্সিয়া কথাটি এসেছে কোন ভাষা থেকে? এর অর্থ কী?
- উত্তর আরবি ভাষা থেকে; এর অর্থ শোখ প্রকাশ করা।
- প্রশ্ন: কোন মতবাদ প্রসারের ফলে মর্সিয়া সাহিত্য সৃষ্টির অনুকূল হয়েছে?
- উত্তর শিয়া মতবাদ।
- প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যে মর্সিয়া সাহিত্য ধারার প্রথম কবি হিসেবে কাকে বিবেচনা করা হয়? তার রচিত কাব্যের নাম কি?
- উত্তর শেখ ফয়জুল্লাহ, জয়নবের চৌতিশা।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের মুসলমান কবিগণের সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য অবদান কোনটি?
- উত্তর রোমান্টিক প্রণয়োপখ্যান।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগের কোন সাহিত্য স্বতন্ত্র ধারার সৃষ্টি?
- উত্তর হিন্দি ও ফারসি থেকে অনুদিত প্রণয়োপখ্যানগুলো।
- প্রশ্ন: ফারসি ভাষা থেকে অনুদিত কয়েকটি প্রণয়োপাখ্যানের নাম লিখুন।
- উত্তরঃ ইউসুফ-জুলেখা, লায়লী-মজনু, গুলে-বকাওলী, সয়ফুলমুলুক বদিউজ্জামান, সপ্তপয়কর ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: মধ্যযুগে হিন্দি থেকে কয়েকটি রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান বাংলা অনূদিত কাব্যের নাম লিখুন।
- উত্তরঃ পদ্মাবতী, সতীময়না ও লোরচন্দ্রানী, মধুমালতী, মৃগাবতী ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: শাহ্ মুহম্মদ সগীর ব্যতীত কোন কোন কবি ইউসুফ জুলেখা রচনা করেন?
- উত্তরঃ আব্দুল হাকিম, গরীবুল্লাহ, গোলাম সাফাতউল্লাহ, সাদেক আলী ও ফকির মুহাম্মদ।
- প্রশ্ন: গোরক্ষ বিজয়’র রচয়িতা কে?.
- উত্তরঃ শেখ ফয়জুল্লাাহ।
- প্রশ্ন: ময়নামতি বা গোপীচন্দ্র অবলম্বনে রচিত গান প্রথম কে সংগ্রহ করেন এবং কোথা থেকে?
- উত্তরঃ জর্জ গিয়ার্সন। ১৮৭৮ সালে রংপুর থেকে সংগ্রহ করে।
- প্রশ্ন: গোরক্ষ বিজয় বা গোর্খ বিজয় গ্রন্থের রচয়িতা কে? কে সম্পাদনা করেছেন?
- উত্তরঃ শেখ ফয়জুল্লাহ। আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ সম্পাদনা করেছেন।
- প্রশ্ন: আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যিকের নাম উল্লেখ করুন।
- উত্তর দৌলত কাজী, আলাওল, কোরেশী মাগন ঠাকুর, মরদন, আব্দুল করিম খোন্দকার প্রমুখ।
- প্রশ্ন: আরাকানকে বাংলা সাহিত্যে কী নামে উল্লেখ করা হয়েছে?
- উত্তর রোসাং বা রোসাঙ্গ নামে।
- প্রশ্ন: আরাকান রাজসভার অন্যতম খ্যাতিমান ব্যক্তি কে ছিলেন?
- উত্তর কোরেশী মাগন ঠাকুর।
- প্রশ্ন: কবি আলাওল কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
- উত্তর জোবরাগ্রাম, হাটহাজারি, চট্টগ্রাম, মতান্তরে ফতেয়াবাদ পরগনা, ফরিদপুর।
- প্রশ্ন: পদ্মাবতী কে রচনা করেন? কোন জাতীয় রচনা?
- উত্তর মহাকবি আলাওল। ঐতিহাসিক প্রণয়োপাখ্যান।
- প্রশ্ন: পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থটি হিন্দি কোন কাব্যগ্রন্থের অনুবাদ? হিন্দি কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা কে?
- উত্তর পাদুমাবৎ। রচয়িতা কবি মালিক মুহম্মদ জায়সী।
- প্রশ্ন: কার আদেশে আলাওল পদ্মাবতী কাব্যগ্রন্থটি রচনা করেন?
- উত্তর মাগন ঠাকুরের আদেশে আলাওল পদ্মাবতী রচনা করেন।
- প্রশ্ন: কোন ঐতিহাসিক কাহিনী নিয়ে আলাওল পদ্মাবতী কাব্য রচনা করেন?
- উত্তর চিতোরের রাণী পদ্মিনীর কাহিনী নিয়ে কবি আলাওল পদ্মাবতী কাব্য রচনা করেন।
- প্রশ্ন: কবিগানের উৎপত্তি ও বিকাশ কোন শতক পর্যন্ত?
- উত্তর অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধে ও ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধে।
- প্রশ্ন: কবিগানের আদিগুরু হিসেবে পরিচিত কে?
- উত্তর গেজল গুই।
- প্রশ্ন: নানান দেশের নানান ভাষা। বিনে স্বদেশী ভাষা পুরে কি আশা। এই গানটির রচয়িতা কে?
- উত্তর রামনিধি গুপ্ত (নিধু বাবু)।
- প্রশ্ন: বাংলা টপ্পাগানের জনক কে ছিলেন? টপ্পাগান থেকে আধুনিক বাংলা সাহিত্যের কোন ধারার সূত্রপাত হয়েছে?
- উত্তর টপ্পাগানের জনক ছিলেন নিধু বাবু। টম্পা গান থেকে আধুনিক টপ্পা বাংলা গীতিকবিতার সূত্রপাত হয়েছে।
- প্রশ্ন: কবি গানের কাল নির্ণয় করুন।
- উত্তর আঠার শতকের মাঝামাঝি থেকে ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রায় মধ্যভাগ পর্যন্ত।
- প্রশ্ন: কবিওলাদের মধ্যে সবচেয়ে আধুনিক মানসিকতা লালন করতেন কে?
- উত্তর রাম রাম বসু।
- প্রশ্ন: কবিওলাদের মধ্যে পর্তুগীজ খ্রিষ্টান কে ছিলেন?
- উত্তর এন্টনি ফিরিঙ্গ।
- প্রশ্ন: কোন পুঁথির মধ্যে পীর ফকিরদের প্রতিষ্ঠার কথা পাওয়া যায়?
- উত্তর পুঁথি সাহিত্যে পীর ফকিরদের প্রতিষ্ঠার কথা পাওয়া যায় গাজী কালু ও চম্পাবতী পুঁথির মধ্যে।
- প্রশ্ন: পুঁথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক ও জনপ্রিয় কবি কে ছিলেন?
- উত্তর ফকির গরীবুল্লাহ।
- প্রশ্ন: ফকির গরীবুল্লাহর শ্রেষ্ঠ কবি প্রতিভা কোন গ্রন্থে বিধৃত?
- উত্তর ইউসুফ জুলেখা।
- প্রশ্ন: প্রণয়োপাখ্যান জাতীয় উল্লেখযোগ্য পুঁথি সাহিত্য কী কী?
- উত্তর ইউসুফ জুলেখা, সয়ফুলমুলক-বদিউজ্জামান, লায়লী-মজনু, গুলে-বকাওলী ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: যুদ্ধ সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য পুঁথি সাহিত্য কী কী?
- উত্তর জঙ্গনামা, আমীর হামজা, সোনাভান, কারবালার যুদ্ধ ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: পীর পাঁচালী বিষয়ক উল্লেখযোগ্য পুথিসাহিত্য কী কী?
- উত্তর গাজী-কালু চম্পাবতী, সত্য পীরের পুঁথি ইত্যাদি।
- প্রশ্ন: ইসলাম ধর্ম সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য সাহিত্য কী কী?
- উত্তর কাসাসুল আম্বিয়া, তাজকিরাতুল আউলিয়া, হাজার মসলা ইত্যাদি।
আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্য। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের আদি নিদর্শন। চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন। এর MCQ প্রশ্ন।
- Noun online exam
- Pronoun online exam
- Verb online exam
- Adjective online exam
- Number online exam
- Gender online exam
আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবে ভিজিট করুন। আরাকান রাজসভায় বাংলা সাহিত্য পেজটি সাথে রাখতে এখনেই শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের আদি নিদর্শন
মধ্যযুগ: শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের আদি নিদর্শন। বসন্ত রঞ্জন রায় ১৯০৯ সালে পশ্চিম বঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাকিল্যা গ্রামের এক গৃহস্থের গোয়াল ঘর থেকে কৃষ্ণকীর্তন কাব্য আবিষ্কার করেন। পরে ১৯১৬ সালে কলকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে প্রকাশিত হয়। এ কাব্যের প্রধান তিনটি চরিত্র হচ্ছে-রাধা, কৃষ্ণ ও বড়াইয়ি।
- মধ্যযুগের আদি নিদর্শন কোনটি? → শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।
- এ কাব্যের প্রধান তিনটি চরিত্র হচ্ছে → রাধা,কৃষ্ণ ও বড়াই।
- কৃষ্ণকীর্তন কাব্যগ্রন্থের কবি কে? → বড়– চন্ডীদাস।
- কৃষ্ণকীর্তন কাব্য কয় খন্ডের? →১৩ খন্ডের।
- মঙ্গলকাব্যের প্রধান কয়টি শাখা? → ৩টি, মনসামঙ্গল (কবি কানা হরি দত্ত), চন্ডীমঙ্গল (কবি মানিক দত্ত), অন্নদামঙ্গল (ভারতচন্দ্র রায়)
- কালিকামঙ্গলের আদি কবি কে? → কবি কঙ্ক
- আরাকান বা রোসাঙ্গ রাজ সভার কবি ছিলেন? → আলাওল।
- বাংলা সাহিত্যে প্রাচীনতম মুসলিম কবি কে? → শাহ মুহাম্মদ সগীর (ইউসুফ জোলেখার রচয়িতা)
- পুঁথি সাহিত্যের সার্থক ও জনপ্রিয় কবি হচ্ছেন → ফকির গরীবুচন্ডীদাল্লাহ।
- মহুয়া গীতিকার রচয়িতা → মনসুর বয়াতি।
- ঠাকুরমার ঝুলি এর রচয়িতা → দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
- পৃথিবীতে কয়টি জাত মহাকাব্য আছে? → ৪টি (রামায়ণ, মহাভারত, ইলিয়াড ওডেসি)
- মহাভারত কোন ভাষায় লেখা, লেখক কে? → সংস্কৃত ভাষায়, লেখক ব্যাসদেব।
- মহাভারত প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন → কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
- রামায়ণ কার লেখা এবং প্রথম অনুবাদক কে? → সংস্কৃত ভাষায় বাল্মীকির, কৃত্তিবাস ওঝার।
- “লায়লী মজনু ”কাব্যের রচয়িতা কে? → দৌলত উজির বাহরাম খান।
- চন্দ্রাবতী ও পদ্মাবতী কাব্যের রচয়িতা কে? → কোরেশী মাগন ঠাকুর,ও পদ্মাবতী আলাওল।
- দেওয়ানা মদীনা এর লেখক কে? → মনসুর বয়াতি।
- কোন কবির মাধ্যমে মধ্যযুগের অবসান ঘটে? → ভারত চন্দ্র রায় গুনাকর।
- ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে? → ময়ূর ভট্ট।
- কোন কবির মাধ্যমে অনুবাদ সাহিত্যের যাত্রা শুরু হয়? → কবি কৃত্তিবাস।
- লোক সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি কী কী ? → ছড়া ও ধাঁধা।
- আলাওল কোন যুগের কবি? →মধ্যযুগের।
- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কী → শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের আদি নিদর্শন।
মধ্যযুগ-(১২০১-১৮০০):
বাংলা সাহিত্যের জ্ঞান আর তত্ত্বের মিলিত অবস্থানস্থল হলো এই মধ্যযুগ। বাংলা সাহিত্যে হিন্দুয়ানিই বলি আর মুসলমানত্বই বলি সব কিছুর সৃষ্টি এই মধ্যযুগে।
- প্রশ্নঃ মধ্যযুগের আদি নিদর্শন কোনটি ?
- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য।
- প্রশ্নঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কে, কখন, কীভাবে আবিষ্কার করেন?
- প্রশ্নঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যগ্রন্থের কবি কে ?
- বড়ু চন্ডীদাস।
- প্রশ্নঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য কয় খন্ডের ?
- ১৩ খন্ডের।
- প্রশ্নঃ মঙ্গলকাব্যের প্রধান শাখা কয়টি?
- ৩টি, মনসামঙ্গল (আদি কবি কানা হরি দত্ত), চন্ডীমঙ্গল (কবি প্রশ্নঃ মানিক দত্ত), অন্নদামঙ্গল (ভারতচন্দ্র রায়)
- প্রশ্নঃ কালিকামঙ্গলের আদি কবি কে ?
- কবি কঙ্কণ ।
- প্রশ্নঃ আরাকান বা রোসাঙ্গ রাজ সভার কবি ছিলেন ?
- আলাওল।
- প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে প্রাচীনতম মুসলিম কবি কে ?
- শাহ মুহাম্মদ সগীর (ইউসুফ জোলেখার রচয়িতা)
- প্রশ্নঃ পুঁথি সাহিত্যের সার্থক ও জনপ্রিয় কবি হচ্ছেন ?
- ফকির গরীবুল্লাহ।
- প্রশ্নঃ মহুয়া গীতিকার রচয়িতা ?
- মনসুর বয়াতি।
- প্রশ্নঃ ঠাকুরমার ঝুলি এর রচয়িতা ?
- দক্ষিণারঞ্জন মিত্র মজুমদার।
- প্রশ্নঃ পৃথিবীতে কয়টি জাত মহাকাব্য আছে ?
- ৪ টি (রামায়ণ, মহাভারত, ইলিয়াড ও ওডেসি)
- প্রশ্নঃ মহাভারত কোন ভাষায় লেখা, লেখক কে ?
- সংস্কৃত ভাষায়, লেখক ব্যাসদেব।
- প্রশ্নঃ মহাভারত প্রথম বাংলায় অনুবাদ করেন ?
- কবীন্দ্র পরমেশ্বর।
- প্রশ্নঃ রামায়ণ কার লেখা এবং প্রথম অনুবাদক কে ?
- সংস্কৃত ভাষায় বাল্মীকির, কৃত্তিবাস ওঝার।
- প্রশ্নঃ “লায়লী মজনু ”কাব্যের রচয়িতা কে ?
- দৌলত উজির বাহরাম খান।
- প্রশ্নঃ চন্দ্রাবতী ও পদ্মাবতী কাব্যের রচয়িতা কে ?
- কোরেশী মাগন ঠাকুর ও পদ্মাবতী আলাওল।
- প্রশ্নঃ দেওয়ানা মদীনা এর লেখক কে ?
- মনসুর বয়াতি।
- প্রশ্নঃ কোন কবির মাধ্যমে মধ্যযুগের অবসান ঘটে ?
- ভারত চন্দ্র রায় গুনাকর।
- প্রশ্নঃ ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে ?
- ময়ূর ভট্ট।
- প্রশ্নঃ কোন কবির মাধ্যমে অনুবাদ সাহিত্যের যাত্রা শুরু হয় ?
- কবি কৃত্তিবাস।
- প্রশ্নঃ লোক সাহিত্যের প্রাচীনতম সৃষ্টি কী কী ?
- ছড়া ও ধাঁধা।
- প্রশ্নঃ আলাওল কোন যুগের কবি?
- মধ্যযুগের।
- প্রশ্নঃ মধ্যযুগের আদি নিদর্শন কোনটি ?
- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য
- প্রশ্নঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের রচয়িতা কে ?
- বড়ু– চন্ডীদাস
- প্রশ্নঃ শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের উল্লেখযোগ্য চরিত্রগুলো কী?
- রাধা, কৃষ্ণ ও বড়ায়ি
- প্রশ্নঃ কয়েকজন মুসলিম বৈষ্ণব পদকর্তার নাম উল্লেখ কর?
- শেখ কবির, আলাওল, সৈয়দ সুলতান, সৈয়দ আইনুদ্দিন
মঙ্গলকাব্য:
- ০১। মঙ্গলকাব্যের প্রাচীনতম ধারা কোনটি ?
- উ: মনসামঙ্গল
- ০২। মনসামঙ্গল কাব্যের আদি রচিয়তা কে ?
- উ: কানা হরিদত্ত
- ০৩। কালিকা মঙ্গল কাব্যের আদি কবি কে ?
- উ: মুকুন্দরাম চক্রবর্তী
- ০৪। মনসামঙ্গল কাব্যের আলোচ্য চরিত্রগুলো কী কী ?
- উ: মনসা দেবী, চাঁদ সওদাগর, বেহুলা ও
- কেতকা দেবী।
- ০৫। ‘অন্নদামঙ্গল’ ও ‘সত্যপীরের পাঁচালি’ কার রচনা?
- উ: ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর
- ০৬। কোন কবির মাধ্যমে মধ্যযুগের অবসান ঘটে?
- উ: ভারতচন্দ্র রায় গুণাকর
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের আদি নিদর্শন। চর্যাপদ বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন এর MCQ প্রশ্ন।
- Noun online exam
- Pronoun online exam
- Verb online exam
- Adjective online exam
- Number online exam
- Gender online exam
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের আদি নিদর্শন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের ওয়েবে ভিজিট করুন। শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য মধ্যযুগের আদি নিদর্শন পেজটি সাথে রাখতে এখনেই শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন। আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।